তিনি কখনওই স্বপ্নেও ভাবেননি সেটাই করে দেখাল দুবরাজপুর থানার পুলিশ। এছাড়াও দুবরাজপুর থানার পুলিশের কাছ থেকে তিনি যা ব্যবহার পেয়েছেন তা তিনি কোনও দিন ভুলবেন না বলেই জানিয়েছেন। নাড়ুগোপাল ঘোষের বন্ধু লালমোহন সিং জানান, দশ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া বাইক আমাদের মাথা থেকেই হারিয়ে গিয়েছিল।
আরও পড়ুনঃ প্রয়াত পদ্মশ্রী প্রাপ্ত এক টাকার চিকিৎসক সুশোভন ব্যানার্জি
advertisement
দুবরাজপুর থানার প্রচেষ্টায় এভাবে বন্ধুর বাইক ফিরে পেয়ে স্বভাবতই খুশি। দুবরাজপুর থানার পুলিশকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রসঙ্গত, দুবরাজপুর থানার পুলিশ গত ২৯ জুন দুবরাজপুর শহরের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মনিমোহন দাসকে গ্রেফতার করে তার কাছে থেকে নয়টি চোরাই মোটরবাইক উদ্ধার করেছিল। পরে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে আরও দুটি মোটরবাইক উদ্ধার করে।
আরও পড়ুনঃ সিউড়ির এই ব্যাঙ্কে RBI-এর বিধিনিষেধ হওয়ায় গ্রাহকদের টাকা কতটা সুরক্ষিত!
মনিমোহন দাসের কাছ থেকে মোট ১১টি বাইক উদ্ধার করে দুবরাজপুর থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মনিমোহন দাসের কাছ থেকে যে ১১টি চোরাই মোটরবাইক উদ্ধার হয়েছিল সেগুলির মধ্যে একটি ছিল নাড়ুগোপাল বাবুর। তার বাইকের সামনে ও পেছনের নম্বর প্লেট পাল্টে দিয়েছিল। ইঞ্জিন ও চ্যাসিস নম্বর দেখে আসল মালিকের পরিচয় বের করা হয়।
Madhab Das