আরও পড়ুন Murshidabad News: ভয়ঙ্কর কাণ্ড! ভোর রাতে বাড়ির মধ্যে ঢুকে গেল বালি বোঝাই ১০ চাকার ডাম্পার
একে বায়ুবাহিত রোগ বলা হয়। বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়। একজনের হয় তো টিবির জীবাণু রয়েছে৷ পালমোনারি টিউবার কোলোসিস যাকে বলে৷ প্রতিবার তার হাঁচি কাশির সঙ্গে, সাড়ে তিন হাজার ড্রপলেট বের হয়। এটা বাতাসে উড়ে বেড়ায়। বাতাসে ভেসে বেড়ায়। সেটি যার নাক দিয়ে ফুসফুসে যাবে, তারই যক্ষ্মা রোগ হতে পারে। যারা অপুষ্টির শিকার, ডায়াবেটিসের রোগী, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম বা ক্যানসারে আক্রান্ত তাদের এই রোগ হতে পারে৷ তারপর যে কোনও কারণে হয়তো সাইট্রোটক্সিন ওষুধ দেওয়া হচ্ছে- তাহলে শরীরের যে নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সেটা হ্রাস পেলে, এই সমস্যা হতে পারে।
advertisement
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-র তথ্য অনুয়ায়ী ২০১১সালে সারা বিশ্বে সর্বমোট ৮.৭ লক্ষ যক্ষ্মা রোগীর মধ্যে ভারতবর্ষেই ছিল মোট ২.৩ লক্ষ যক্ষ্মা রোগী এবং সে হিসেবে ভারতবর্ষেই সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় যক্ষ্মা আক্রান্ত মানুষের বাস।
আরও পড়ুন নিম্নচাপের চোখ রাঙানি শেষ? জেনে নিন দিঘার লেটেস্ট ওয়েদার আপডেট
কালচিনি ব্লক স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে,দু সপ্তাহের বেশি কাশি, ওজন হ্রাস, ক্ষুধামান্দ্য, জ্বর ও রাতে ঘেমে যাওয়া, ক্লান্তি- এসব যক্ষ্মার সাধারণ লক্ষণ। যদি কারুর মধ্যে এই লক্ষণগুলো দেখা দেয় তবে আর দেরি না করে তাঁর ডাক্তারি পরামর্শ নেওয়া উচিত ও পরীক্ষা করে নেওয়া দরকার।কালচিনির বিএমওএইচ ডাঃ সুভাষ কর্মকার জানান,"চা বলয়ে যক্ষ্মা রোগের আক্রান্তের সংখ্যা বেশি।বর্তমানে ব্লকে ৩৪৮ জন যক্ষ্মায় আক্রান্ত, প্রত্যেকের চিকিৎসা চলছে।"
অনন্যা দে





