তবে, এটি যত দিন যাবে ততো দৈর্ঘ্যে ও আয়তনে বৃদ্ধি পায়। বাজারেও ওলের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। একদিকে হাতির আক্রমণ রোখা যায়, অন্যদিকে ওল বাজারে বিক্রি করে লাভবান হওয়া যায়। কালচিনি ব্লকের কৃষিপ্রবণ এলাকা দক্ষিণ লতাবাড়ি, সাঁতালি এলাকায় হাতির আক্রমণের ঘটনা ঘটছিল প্রতিনিয়ত। উৎপাদিত ফসল ঘরেই তুলতে পারেননি অনেকেই।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শ্রমিকদের দাবি পুজো বোনাস, পাত্তাই দিচ্ছে না চা বাগান কর্তৃপক্ষ
ফসল পাকলেই বৃদ্ধি পায় হাতির হানা। আগে সুপরি গাছ হাতি নষ্ট করত না। এখন এই গাছের প্রতিও নজর গেছে হাতির।জীবিকা বাঁচিয়ে রাখতে বিকল্প ফসল ফলানোর কথা ভাবছিলেন কৃষকরা। তারপরেই ওল চাষ সম্পর্কে জানতে পারেন তারা। কৃষকদের কথায়,উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়া ওল গাছ খুব পছন্দ করে।
আরও পড়ুনঃ পাকা সেতুর দাবি পূরণ হয়নি উত্তর কামসিং এলাকায়! ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
সেই জন্য খরিফ মরসুমে এর চাষ হয়। সাধারণ ভাবে বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে ওল রোওয়া হয়। কিন্তু ভাল সেচের ব্যবস্থা থাকলে ফাল্গুন-চৈত্র মাসেও লাগানো যায়।পাঁচ-ছ’মাসে পাতা হলুদ হয়ে আসলে ওল তোলা যাবে। পুজোর সময় তুললে ভাল দাম পাওয়া যায়। তবে, প্রয়োজন মতো ক’মাস জমিতে রেখেও তুলতে পারা যায় ওল।
Annanya Dey