আর বৃষ্টি হলেই বক্সা পাহাড়ের সরু পথ গুলো হয়ে ওঠে পিচ্ছিল একটু অসাবধানতা হলেই বিপদ। এই বক্সা পাহাড়ে রয়েছে আটটি গ্ৰাম টাশিগাঁও, চুনাভাটি, আদমা, লেপচাখা, ওচুলুং, সদর বাজার, লাল বাংলো, সেউগাও ও বক্সা ফোর্ট। এই সমস্ত পাহাড়ি গ্ৰামের সড়ক খুবই দুর্গম।বর্ষার সময় রাস্তা হয়ে ওঠে ভয়ঙ্কর। এই প্রত্যন্ত এলাকায় এবার ঘরে ঘরে পানীয় জলের পরিষেবা পৌছে দিতে উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। পি এইচ ই দফতরের মাধ্যমে প্রতিটি ঘরে জলস্বপ্ন প্রকল্পের পানীয় জল পরিষেবা প্রদান করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ তীব্র পানীয় জল সঙ্কট আইসিডিএস কেন্দ্রে! সমস্যায় শিশুরা
পাহাড়ি এই গ্ৰামে পানীয় জল রয়েছে। কিন্তু শুকনো মরশুমে পানীয় জলের সঙ্কট দেখা যায় । তাই এই আটটি পাহাড়ি গ্ৰামে পানীয় জলের স্থায়ী সমাধান করতে উদ্যোগী হল প্রশাসন।এই বিষয়ে কালচিনির বিডিও প্রশান্ত বর্মণ জানান বক্সা পাহাড়ের গ্ৰাম গুলোতে পরিষেবা পৌছে দিতে আমাদের কাঠখড় পোড়াতে হয়। তাও আমরা সমস্ত সরকারি পরিষেবা বক্সা পাহাড়ের প্রতিটি গ্ৰামে পৌছে দিচ্ছি।
আরও পড়ুনঃ বেতনবৃদ্ধির দাবি জানালেন জলদাপাড়ার জঙ্গল সাফারির গাইডরা
এবার আমরা জলস্বপ্ন প্রকল্পের মাধ্যমে বক্সা পাহাড়ের আটটি গ্ৰামের ঘরে ঘরে পানীয় জলের পরিষেবা পৌছে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি। পি এইচ ই দফতরের পক্ষ থেকে প্রত্যন্ত বক্সা পাহাড়ের গ্ৰামে ঘরে ঘরে পানীয় জলের পরিষেবা পৌছে যাবে। কালচিনি বিডিও আরও জানান বক্সা পাহাড়ে পানীয় জল রয়েছে কিন্ত আমরা চাইছি পানীয় জলের সমস্যার স্থায়ী সমাধান হোক। এই জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
Annanya Dey