Earth End: কোন বছর ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী? নেপথ্যে কোন কারণ? মারাত্মক তথ্য দিলেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবী কখন এবং কীভাবে তৈরি হয়েছে, তা নিয়ে অনেক মত এবং অভিমত রয়েছে বিজ্ঞানীদের মধ্যে। কিন্তু পৃথিবীর কি কখনও ক্ষতি কিংবা ধ্বংস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে? এই নিয়ে সম্প্রতি তথ্য প্রকাশ করেছেন একদল বিজ্ঞানী। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে Canva)

হাউ স্টাফ ওয়ার্কস ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অনুসারে, বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছেন যে পৃথিবীর শেষ ১,০০,০০,০২,০২১ সালে হতে পারে। তবে আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন কারণ, এই বছরটি আসতে এখনও অনেক সময় আছে, তাই চিন্তা করার দরকার নেই। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

বিজ্ঞানীদের দাবি, পৃথিবী ধ্বংসের প্রধান কারণ হবে সূর্য। সূর্য এতটাই উত্তপ্ত হয়ে উঠবে যে পৃথিবীর পরিবেশ ধ্বংস করবে। যার ফলে অক্সিজেন সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যাবে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

নেচার জিওসায়েন্স জার্নালের এক প্রতিবেদনে এই দাবি করা হয়েছে। বিজ্ঞানী কাজুমি ওজাকি এবং ক্রিস্টোফার রেইনহার্ড প্রকাশিত এই গবেষণায় দাবি করা হয়েছে যে ডিঅক্সিজেনেশনের কারণে পৃথিবী শেষ হয়ে যাবে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

১৯৪৭ সালে বুলেটিন অফ অ্যাটমিক সায়েন্টিস্ট একটি ডুমসডে ক্লক আবিষ্কার করেন। এই ঘড়িটি মানুষকে বলে দেয় যে মানুষের ক্রমবর্ধমান প্রযুক্তির কারণে পৃথিবী কতটা বিপদের সম্মুখীন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

এই ঘড়িটি পারমাণবিক অস্ত্রকে পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক বলে বর্ণনা করেছিল। ২০০৭ সালে, জলবায়ু পরিবর্তনকে একটি হুমকি হিসাবে বর্ণনা করেছিলে এই ঘড়ি। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

পাশাপাশি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি হলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রভাব পড়বে। এর জেরে মানবজাতির মধ্যেও এর প্রভাব পড়বে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

সম্প্রতি দেখা গিয়েছিল, এই ঘড়ির হাত সামনের দিকে সরানো হয়েছে, দেখা যাচ্ছে মধ্যরাত হতে ৯০ সেকেন্ড বাকি আছে। ঘড়িটি দেখাতে চেয়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব কতটা বিপদের সম্মুখীন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

তবে পৃথিবীর ধ্বংস নিয়ে বিভিন্ন মত বা অভিমত রয়েছে, তবে তত্ত্ব দিয়েছেন একদল বিজ্ঞানীরা। অন্য বিজ্ঞানীরা এই তত্ত্ব মানবেন কিনা সেটাও বিচারের বিষয়। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)

তবে জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যু কিংবা পরমাণু বোমার জেরে পৃথিবীর ক্ষতি হচ্ছে, এই তত্ত্ব এর আগেও দিয়েছেন একাধিক বিজ্ঞানী। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)