Desease: যৌনাঙ্গে ব্যথা-অস্বস্তি? প্রস্রাবের সময় জ্বালা করে? সতর্ক হন, এই ৫টা অসুখ থেকে সাবধান
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
যৌনাঙ্গে যদি লাগাতার ব্যথা, চুলকানি বা অস্বস্তিভাব বোধ করেন, তবে আগেভাগেই সতর্ক হন, এই ৫টা রোগ থেকে সাবধান!
আমরা যতই আধুনিক হই না কেন, যৌনতা নিয়ে আমাদের মনে এখনও হাজার ছুঁৎমার্গ রয়েছে! যৌন রোগের ক্ষেত্রেও হাজারও লুকোছাপা! কিন্তু মাথায় রাখবেন, আর পাঁচটা শারীরিক সমস্যার মতোই, যৌন সমস্যাও খুবই স্বাভাবিক! একানে লুকানোর মতো কিছু নেই! যৌনাঙ্গে যদি লাগাতার ব্যথা, চুলকানি বা অস্বস্তিভাব বোধ করেন, তবে আগেভাগেই সতর্ক হন, এই ৫টা রোগ থেকে সাবধান!
advertisement
ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাগিনোসিস-- ভ্যাজাইনাতে একজাতীয় ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণের কারণে এই অসুখটি হয়। কী থেকে হতে পারে সংক্রমণ? ইন্ট্রাইউটেরাইন ডিভাইসের ব্যবহার, অপরিচ্ছন্ন সঙ্গম, বাবল বাথ, স্নানের সময় যৌনাঙ্গে সুগন্ধি সাবানের ব্যবহার, ভ্যাজাইনাল ডিওডোর্যান্ট ব্যবহার, অন্তর্বাস খাড়জাতীয় সাবান দিয়ে ধোয়া, স্নানের জলে অ্যান্টিসেপ্টিক লিক্যুইড ব্যবহার করা। আপনার পার্টনার যদি এই রোগে ইতিমধ্যেই আক্রান্ত হয়ে ধাকেন, তাবে তাঁর থেকে আপনিও আক্রান্ত হতে পারেন।
advertisement
গনোরিয়া-- নাইসেরিয়া গনোরিয়া (Nersserra gonorrhoea) নামক একটা জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত একটি যৌনবাহিত রোগ। নারী পুরুষের জটিল যৌন রোগ গুলির মধ্যে গনোরিয়া এমন একটি রোগ যা কেবল যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে এক পুরুষ থেকে অন্য নারীতে বা এক নারী থেকে অন্য পুরুষে সংক্রমিত হতে থাকে। এ রোগের ক্ষেত্রে রক্তের সঙ্গে জীবাণু সংস্পর্শ খুবই কম। এটি বংশ পরম্পরায় সংক্রমিত হয় না। সাধারণত নারী বা পুরুষের যৌনাঙ্গে এ জীবাণু ক্ষত সৃষ্টি করে থাকে। এ ক্ষতে পুঁজ সৃষ্টি হয়। এ পুঁজ যদি অন্য নারী বা পুরুষের যৌনাঙ্গে স্পর্শ করে তাহলে এ জীবাণু তাদের যৌনাঙ্গে প্রবেশ করে। সেখানে বাসা বাঁধে এবং ক্ষতের সৃষ্টি করে। পুরুষের ক্ষেত্রে প্রাথমিক উপসর্গের মধ্যে দেখা যায়-- মূত্রনালিতে সংক্রমণ, মূত্রনালি থেকে পুঁজের মত তরল বের হওয়া, মূত্রনালিতে সংক্রমন হলে প্রস্রাব করতে কষ্ট হয়, জ্বালা করে। পরবর্তীতে, হাটু বা অন্যান্য সন্ধিস্থলে ব্যথা করে, ফুলে ওঠে। প্রসাব করতে প্রচন্ড কষ্ট হয় এবং অনেক সময় বন্ধ হয়ে যায়। পুরুষত্ব হারাতে পারেন। মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক উপসর্গের মধ্যে যোনিপথ থেকে পুঁজের মতো হলুদ স্রাব বের হয়। যোনিপথে এবং মূত্রনালিতে জ্বালা করে। পরবর্তীতে, তলপেটে ব্যথা হতে পারে, ঋতুস্রাব সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দেয়, বন্ধ্যাত্ব আসতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement
ক্যানডিডা-- ক্যানডিডা বা ইস্ট সংক্রমণ ফাংগাল ইনফেকশন। এটি ত্বক, যৌনাঙ্গ, মুখ, গলা এমনকী রক্তেও সংক্রমন ছড়াতে পারে। ইস্ট মূলত দেহের আর্দ্র এলাকাতেই সংক্রমণ ছড়ায়। ক্যানডিডা-- ক্যানডিডা বা ইস্ট সংক্রমণ ফাংগাল ইনফেকশন। এটি ত্বক, যৌনাঙ্গ, মুখ, গলা এমনকী রক্তেও সংক্রমন ছড়াতে পারে। ইস্ট মূলত দেহের আর্দ্র এলাকাতেই সংক্রমণ ছড়ায়।