Gold Jewellery : সোনার গয়না কিনে ভুল করছেন ? লাভের বদলে কি ক্ষতি হচ্ছে ? জেনে নিন
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
বেশিরভাগ বিনিয়োগকারীই ফিজিক্যাল গোল্ডে বিনিয়োগ করে থাকেন। সেটা কি লাভজনক ? কারণ এর সঙ্গে জড়িয়ে থাকে একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়।
advertisement
advertisement
advertisement
স্টোরেজ সংক্রান্ত বিষয়: সোনার গহনা কিংবা মুদ্রা কোথায় গচ্ছিত রাখা যায়, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা বেশ কঠিন। কারণ চুরি-ডাকাতির ভয় থাকে। যার ফলে একটি ভিন্ন লকার ব্যবহার করতে হয়। তবে অন্য দিকে ডিজিটাল গোল্ড, গোল্ড ইটিএফ-এর মতো বিকল্পের ক্ষেত্রে আলাদা করে স্টোরেজের প্রয়োজন হয় না। কারণ এটা হল পেপার গোল্ড অ্যাসেট।
advertisement
বিশুদ্ধতা: সোনার বিশুদ্ধতা একটা বড়সড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বহু সময় আগে থেকেই। সবথেকে বিশুদ্ধ সোনা হল ২৪ ক্যারাটের। একমাত্র বিশ্বস্ত বিক্রেতার কাছ থেকে সোনা কিনলেই এই সংক্রান্ত উদ্বেগ এড়ানো সম্ভব। তবে পেপার গোল্ডে বিনিয়োগ করা হলে সোনার বিশুদ্ধতা নিয়ে আর ভাবতে হবে না। কারণ গোল্ড বুলিয়নের মূল্য ট্র্যাক করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement
নিরাপত্তাজনিত বিষয়: গয়না, মুদ্রা কিংবা বার হিসেবে সোনা কেনার ক্ষেত্রে সোনার দর, জিএসটি এবং মজুরির বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে। কারণ এগুলি কোনওটাই রিফান্ডেবল নয়। এছাড়াও সোনার গহনার মতো সম্পদ চুরি-ডাকাতিও হতে পারে। তাই ফিজিক্যাল গোল্ডে বিনিয়োগ করার তুলনায় ডিজিটাল গোল্ডে বিনিয়োগ করা নিরাপদ বলে গণ্য করেন বিশেষজ্ঞরা।
advertisement
advertisement
তবে অন্য দিকে গোল্ড ইটিএফ কিন্তু অনেক ভাল। আসলে গোল্ড ইটিএফ গোল্ড বুলিয়নে বিনিয়োগ করে এবং তা স্টকের মতোই বাণিজ্য করে। সাধারণ ভাবে ইটিএফ-এর লো এক্সপেন্স রেশিও থাকে। মজুরি কিংবা কোনও ফি ছাড়াই যাঁরা সোনায় বিনিয়োগ করতে চান, তাঁরা গোল্ড ইটিএফ ব্যবহার করতে পারেন। এর পাশাপাশি, বিনিয়োগের জন্য সোভেরিন গোল্ড বন্ড, ডিজিটাল গোল্ডও ব্যবহার করতে পারেন বিনিয়োগকারীরা।