Murshidabad: বাংলা সাহিত্যের বিরল দৃষ্টান্ত 'সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ'! কৈশোরকালে বাড়ি থেকে পালিয়ে...! জন্মবার্ষিকীতে জানুন তাঁর অজানা কাহিনী

Last Updated:
Syed Mustafa Siraj: মুর্শিদাবাদের প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ। তাঁর বাড়ি গোকর্ণ ঘোশবাসপুরে। ১৪ অক্টোবর তাঁর জন্মদিবস উপলক্ষে রাতেই আয়োজিত হল শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠান। তাঁর মূর্তিতে মাল্যদান করা হল। উপস্থিত ছিলেন কান্দি বিধায়ক অপূর্ব সরকার, কান্দি পৌরসভার চেয়ারম্যান জয়দেব ঘটক।
1/6
মুর্শিদাবাদ জেলার প্রখ্যাত লেখক ছিলেন সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ। তার বাড়ি গোকর্ণ ঘোশবাসপুরে। তাঁর জন্মদিবস রাতেই পালন করা হল। শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে তাঁর মূর্তিতে মাল্যদান করা হল। উপস্থিত ছিলেন কান্দি বিধায়ক অপূর্ব সরকার, কান্দি পৌরসভার চেয়ারম্যান জয়দেব ঘটক। (ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
মুর্শিদাবাদ জেলার প্রখ্যাত লেখক ছিলেন সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ। তার বাড়ি গোকর্ণ ঘোশবাসপুরে। তাঁর জন্মদিবস রাতেই পালন করা হল। শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে তাঁর মূর্তিতে মাল্যদান করা হল। উপস্থিত ছিলেন কান্দি বিধায়ক অপূর্ব সরকার, কান্দি পৌরসভার চেয়ারম্যান জয়দেব ঘটক। (ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
advertisement
2/6
প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ মুর্শিদাবাদের খোশবাসপুর গ্রামে ১৯৩০ সালে ১৪ অক্টোবর মাসে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সৈয়দ আবদুর রহমান ফেরদৌসী এবং মা ছিলেন আনোয়ারা বেগম। একই সঙ্গে শৈশব-কৈশোরে দুই বিপরীতধর্মী জীবনকে উপভোগ করেছেন তিনি।
প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ মুর্শিদাবাদের খোশবাসপুর গ্রামে ১৯৩০ সালে ১৪ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সৈয়দ আবদুর রহমান ফেরদৌসী এবং মা ছিলেন আনোয়ারা বেগম। একই সঙ্গে শৈশব-কৈশোরে দুই বিপরীতধর্মী জীবনকে উপভোগ করেছেন তিনি।
advertisement
3/6
একদিকে পারিবারিক শিক্ষা অন্যদিকে উন্মুক্ত পৃথিবীর কোলে বেড়ে ওঠা লেখক সিরাজ বাস্তবে হয়ে উঠেছিলেন প্রকৃতিচর। তাঁর গ্রামের কাছেই ছিল দ্বারকা নদীর অববাহিকা অঞ্চল, কাশকুশ ব্যানার জঙ্গল। আবাল্য বেড়ে ওঠা খোশবাসপুরের তৃণভূমি অঞ্চল, রাখালিয়া জীবন তাঁকে আকৃষ্ট করেছিল প্রবলভাবে। প্রথম জীবনে বাড়ি থেকে পালিয়ে অতিবাহিত করেছেন।
একদিকে পারিবারিক শিক্ষা অন্যদিকে উন্মুক্ত পৃথিবীর কোলে বেড়ে ওঠা লেখক সিরাজ বাস্তবে হয়ে উঠেছিলেন প্রকৃতিচর। তাঁর গ্রামের কাছেই ছিল দ্বারকা নদীর অববাহিকা অঞ্চল, কাশকুশ ব্যানার জঙ্গল। আবাল্য বেড়ে ওঠা খোশবাসপুরের তৃণভূমি অঞ্চল, রাখালিয়া জীবন তাঁকে আকৃষ্ট করেছিল প্রবলভাবে। প্রথম জীবনে বাড়ি থেকে পালিয়ে অতিবাহিত করেছেন।
advertisement
4/6
রাঢ় বাংলার লোকনাট্য 'আলকাপের' সঙ্গে যুক্ত হয়ে নাচ-গান-অভিনয়ে অংশ নিয়ে জেলায় জেলায় ঘুরেছেন৷ তিনি ছিলেন 'আলকাপ' দলের 'ওস্তাদ' (গুরু)। নাচ-গানের প্রশিক্ষক ছিলেন। কলকাতায় বাস করলেও নিজেকে কলকাতায় প্রবাসী ভাবতেই ভালবাসতেন। সুযোগ পেলেই বার বার মুর্শিদাবাদের ঘোশবাসপুর গ্রামে পালিয়ে যেতেন। সেই পলাতক কিশোর তাঁর চরিত্রের মধ্যে লুকিয়ে ছিল।
রাঢ় বাংলার লোকনাট্য 'আলকাপের' সঙ্গে যুক্ত হয়ে নাচ-গান-অভিনয়ে অংশ নিয়ে জেলায় জেলায় ঘুরেছেন৷ তিনি ছিলেন 'আলকাপ' দলের 'ওস্তাদ' (গুরু)। নাচ-গানের প্রশিক্ষক ছিলেন। কলকাতায় বাস করলেও নিজেকে কলকাতায় প্রবাসী ভাবতেই ভালবাসতেন। সুযোগ পেলেই বার বার মুর্শিদাবাদের ঘোশবাসপুর গ্রামে পালিয়ে যেতেন। সেই পলাতক কিশোর তাঁর চরিত্রের মধ্যে লুকিয়ে ছিল।
advertisement
5/6
তিনি একাধিক বই লিখেছিলেন। কান্দি একটা প্রাচীন শহর, তার উজ্জ্বল লেখনির মধ্যে দিয়েই তিনি ফুটিয়ে ছিলেন। বর্তমানে ডিজিটাল দুনিয়া ভুলে যায়নি সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজকে। যিনি কান্দি মহকুমার মাটিতে জন্মেছিলেন। 
তিনি একাধিক বই লিখেছিলেন। কান্দি একটা প্রাচীন শহর, তার উজ্জ্বল লেখনির মধ্যে দিয়েই তিনি ফুটিয়ে ছিলেন। বর্তমানে ডিজিটাল দুনিয়া ভুলে যায়নি সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজকে। যিনি কান্দি মহকুমার মাটিতে জন্মেছিলেন।
advertisement
6/6
সাহিত্য একাডেমি থেকে আনন্দ পুরস্কার মিলেছিল সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের। তার লেখনি জীবনের মধ্যে দিয়েই মিলেছিল তার পুরস্কার। গোয়েন্দা উপন্যাস বিভিন্ন বই লিখেছিলেন তিনি। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ তিনি পরলোক গমন করেন। (ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
সাহিত্য একাডেমি থেকে আনন্দ পুরস্কার মিলেছিল সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের। তার লেখনি জীবনের মধ্যে দিয়েই মিলেছিল তার পুরস্কার। গোয়েন্দা উপন্যাস বিভিন্ন বই লিখেছিলেন তিনি। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ তিনি পরলোক গমন করেন। (ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
advertisement
advertisement
advertisement