'ওটা আমার বাবা ছিল না!' শেষকৃত্যের পর মর্গে এসে যা বলল মেয়ে...শিউরে উঠবেন!

Last Updated:

Father-Daughter: ভাই তাঁর দেহ নিয়ে গ্রামে গিয়ে শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন। এরপরে নানতা থানার পুলিশ এমবিএস হাসপাতালের মর্গে দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তির দেহ শনাক্ত করতে আসেন। সেখানে তাঁরা দাবি করেন যে মর্গে থাকা দেহটি তাঁদের রেখে যাওয়া ব্যক্তির নয়।

'ওটা আমার বাবা ছিল না!' শেষকৃত্যের পর মর্গে এসে যা বলল মেয়ে...শিউরে উঠবেন!
'ওটা আমার বাবা ছিল না!' শেষকৃত্যের পর মর্গে এসে যা বলল মেয়ে...শিউরে উঠবেন!
বুন্দি: অবাক কাণ্ড! এক ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর পরিবারের সদস্যরা দুটি দেহের শেষকৃত্য সম্পন্ন করেছেন। প্রথমে হাসপাতালের মর্গ থেকে মৃত ব্যক্তির ভাই একটি দেহ এনে দাহ করেন। পরে, অন্য একটি থানা থেকে পুলিশ মর্গে দ্বিতীয় দেহের সন্ধানে এলে এই ভুল ধরা পড়ে। এরপর, মৃত ব্যক্তির মেয়েকে ডেকে আনা হয়। মেয়ে দাবি করেন যে মর্গে থাকা দেহটি তাঁর বাবার। তারপর সেই দেহটিও তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয় এবং দ্বিতীয়বার দাহ করা হয়। ঘটনায় ভয়ঙ্কর শোরগোল রাজস্থানের বুন্দি জেলায়।
আরও পড়ুন- গটগট করে DM অফিসে ঢুকে গেলেন যুবক! হাতের ‘হলুদ ব্যাগে’ কী…? খুলতেই হতভম্ব কন্সটেবল 
১৭ ডিসেম্বর বুন্দি বাসস্ট্যান্ডে এক ব্যক্তিকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। তাঁর নাম মহাবীর চরণ। প্রাথমিক চিকিৎসার পর কোটার এমবিএস হাসপাতালে রেফার করা হয় সেই ব্যক্তিকে। গত বছর ২২ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়েছিল বলে জানা যায়। দেহটি রাখা ছিল মর্গে। একই দিনে কোটার নানতা থানা এলাকায় একটি দুর্ঘটনায় আরও এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়। তাঁর দেহও একই মর্গে রাখা হয়।
advertisement
advertisement
২৩ ডিসেম্বর, বুন্দি থানার পুলিশ মহাবীরের ভাইকে নিয়ে কোটায় যায়। তারা মহাবীরের দেহ শনাক্ত করে এবং তাঁর ভাইয়ের হাতে তুলে দেয়। মহাবীরের ভাই তাঁর দেহ নিয়ে গ্রামে গিয়ে শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন। এরপরে নানতা থানার পুলিশ এমবিএস হাসপাতালের মর্গে দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তির দেহ শনাক্ত করতে আসেন। সেখানে তাঁরা দাবি করেন যে মর্গে থাকা দেহটি তাঁদের রেখে যাওয়া ব্যক্তির নয়। এতে মর্গের কর্মীরা হতবাক হয়ে যান! বুন্দি থানার পুলিশকে এই বিষয়ে জানানো হয়।
advertisement
আরও পড়ুন- ইনিই বলেছিলেন ‘করোনা’ আসবে! ২০২৫ সাল নিয়ে কী ‘ভবিষ্যদ্বাণী’ ৩৮ বছরের যুবকের?
এরপর বুন্দি থানার পুলিশ মহাবীরের মেয়েকে কোটায় নিয়ে যায়। মেয়ে মর্গে থাকা দেহ দেখে বলেন যে এটি তার বাবা মহাবীর চরণের দেহ। এরপর পুলিশ সেই দেহটিও মহাবীরের পরিবারের হাতে তুলে দেয়। পরে কোটাতেই সেই দেহের শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয়। কোনটি আসল মহাবীরের দেহ? প্রথমটি, নাকি দ্বিতীয়টি? বুন্দি থানার পুলিশ আবার হস্তান্তর করা দেহ এবং মহাবীরের মেয়ের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেছে। ডিএনএ পরীক্ষার ফলাফলের পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে কোনটি আসল মহাবীর। পুলিশ দেহ পরিবর্তনের জন্য মহাবীরের পরিবারকেই দায়ী করছে।
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
'ওটা আমার বাবা ছিল না!' শেষকৃত্যের পর মর্গে এসে যা বলল মেয়ে...শিউরে উঠবেন!
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement