হোম /খবর /লাইফস্টাইল /
নিয়মিত ঝগড়া অশান্তি করলে রোগ বাড়ে দম্পতিদের, কমে যায় আয়ুও: গবেষণা

Happy Married Life: নিয়মিত ঝগড়া অশান্তি করলে রোগ বাড়ে দম্পতিদের, কমে যায় আয়ুও: বলছে গবেষণা

কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে নার্সিজিম আর পরকীয়া সম্পর্কয়ুক্ত৷

কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে নার্সিজিম আর পরকীয়া সম্পর্কয়ুক্ত৷

Relationship Goals: যারা কথা কথায় ঝগড়া অশান্তি করেন তাঁরা দীর্ঘায়ু হন না, রোগেও ভোগেন বেশি।

  • Last Updated :
  • Share this:

#নয়াদিল্লি: সুখী বিবাহিত জীবন (Happy Married Life) কি যৌবন ধরে রাখার চাবিকাঠি? সম্প্রতি একটি গবেষণা বলছে, যে দম্পতিরা (Happy Couples) জীবনের ছোট মুহূর্তগুলিকেও আনন্দে ভরিয়ে তোলেন বা সুযোগ পেলেই একে অপরকে ভালোবাসার কথা জাহির করেন তাঁরা বেশি সুস্থ থাকেন, বেশি বাঁচেনও। অন্যদিকে যারা কথা কথায় ঝগড়া অশান্তি করেন তাঁরা দীর্ঘায়ু হন না, রোগেও ভোগেন বেশি। তাহলে কি জীবনসঙ্গীর উপরেই নির্ভর করছে আপনার আয়ু (Life Expectancy)? জার্নাল অব পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজিতে প্রকাশিত আমেরিকার একটি গবেষণা বলছে, যে দম্পতিদের রোজ কথা কাটাকাটি হয় তাঁদের চেয়ে বেশি দিন বাঁচেন সুখী দম্পতিরা (Happy Married Life)। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা চালানো হয়েছিল ১৯৮৯ থেকে ২০০৯ এই ২০ বছরের মধ্যে সান ফ্রান্সিসকোর ১৫৪ জন মধ্যবয়সী এবং বৃদ্ধ দম্পতিদের নিয়ে।

আরও পড়ুন- আসছে হাড় জ্বালানো গ্রীষ্ম! প্রবল রোদেও শরীরের যত্ন নেবে পুষ্টিগুণে ঠাসা তরমুজ

প্রতি পাঁচ বছর অন্তর এই দম্পতিদের (Happy Married Life) বার্কলে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগারে আসতে অনুরোধ করা হয়েছিল। সেখানে এসে তাঁরা নিজেদের সম্পর্ক এবং স্বাস্থ্য (ধূমপান, মদ্যপান, কফি খাওয়া, খেলাধুলো সব নিয়েই) নিয়ে কথা বলতেন। তাঁদের কথোপকথন এবং নানাবিধ তথ্য থেকেই গবেষকরা দেখেন মতানৈক্য এবং সুখী মুহূর্ত দুইয়েরই প্রভাব পড়ে শরীরে।

আরও পড়ুন- আজ সাইবার সেন্সরশিপ বিরোধী দিবস, ফেসবুক, ট্যুইটার এমনকী গুগলও নিষিদ্ধ এই সব দেশে

এই গবেষণার লক্ষ্য ছিল, দম্পতিরা (Happy Married Life) নিজেদের মধ্যে কতখানি সময় জুড়ে নৈকট্য উপভোগ করছেন, বা আনন্দে কাটাচ্ছেন বা ঘনিষ্ঠ হচ্ছেন। গবেষকরা জানিয়েছেন, জীবনে সুখী (Happy Married Life) মুহূর্ত বাঁচার সময়কালকে দীর্ঘায়িত করেছে। দীর্ঘ মেয়াদি সম্পর্ক সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।

“আমরা দেখেছি, যারা সুখী সম্পর্কে রয়েছেন তাঁদের নানান রোগও কম হয়েছে, এবং ১৩ বছরে তাঁদের স্বাস্থ্য আরও ভালো হয়েছে, এবং আরও ৩০ বছর বেশি বাঁচার মতো পজিটিভিটিও রয়েছে তাঁদের মধ্যে,” বলেন সাইকোলজির অধ্যাপক ও গবেষক রবার্ট লেভেনসন।

Published by:Madhurima Dutta
First published:

Tags: Couple Goals, Marriage