কোল্ড স্টোরেজের অস্বাস্থ্যকর ডিম পাতে পড়ছে না তো? রাজ্য জুড়ে তল্লাশি জারি!

Last Updated:

বিশেষজ্ঞদের মতে, কোল্ড স্টোরেজে রাখা ডিম বেশি দিন ব্যবহার করা যায় না। ডিমের এই মামলা এখন কোর্ট পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে।

#নয়ডা: বাড়িতে দৈনন্দিন ব্যবহারের যতগুলি ডিম প্রয়োজন হয় সাধারণত ততগুলিই কেনা হয়। ফ্রিজে ডিম রেখে খাওয়া উচিত নয় কারণ এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। তা সত্ত্বেও বিধিনিষেধ অমান্য করে হিমঘরে ডিম স্টোর করে রাখা। সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশ সরকার এর বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে এবং বিধিনিষেধ অমান্য করে রাখা ডিম ফেলে দেওয়া হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোল্ড স্টোরেজে রাখা ডিম বেশি দিন ব্যবহার করা যায় না। ডিমের এই মামলা এখন কোর্ট পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে।
ডিম হিমঘরে রাখা হয়েছে কি না কীভাবে বোঝা যাবে?
কোল্ড স্টোরেজে রাখা ডিম সনাক্ত করার সবচেয়ে ভাল উপায় হল এর কুসুম। ডিমের ওমলেট বানানোর জন্য যখন ডিম ভাঙ্গা হয় তখন কুসুম নিজে নিজেভেঙে জলের মতো তরলে পরিণত হয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মুরগিকে বাজরা ও চাল খাওয়ানোর ফলেও কুসুম ভেঙে যায়। এই ধরনের কুসুম স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক।অনেক সময় ব্যবসায়ীরা মুরগিকে বাজরা ও চাল খাওয়ায়, কারণ এটি মুরগির খাবারের চেয়ে সস্তা।
advertisement
advertisement
কোল্ড স্টোরেজে ডিম রাখার নিয়ম
আগ্রার জেলা হর্টিকালচার আধিকারিক দেবেশ মিত্তল সংবাদমাধ্যম নিউজ ১৮-কে বলেছেন, “কোল্ড স্টোরেজে আলু-সবজি এবং ফল রাখার জন্য বিভিন্ন তাপমাত্রার প্রয়োজন হয়। ঠিক একইভাবে ডিমের জন্যও আলাদা তাপমাত্রা প্রয়োজন। শুধু তাই নয়, ডিম হিমঘরে আনার আগেও বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। ডিম কার্ডবোর্ডের বাক্সে প্যাক করা উচিত, ট্রে-তে নয়। পরীক্ষার পর অনুমোদনের সার্টিফিকেট পাওয়া অত্যন্ত আব্যশক। এছাড়া, ডিমকে কোল্ড স্টোরেজের আলাদা চেম্বারে রাখতে হবে। ডিমের সঙ্গে ফল ও সবজি রাখা যাবে না। ডিম রাখতে হলে ৪ থেকে ৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা এবং ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ আর্দ্রতা থাকা প্রয়োজন।
advertisement
পোল্ট্রি বিশেষজ্ঞ মণীশ শর্মা বলেছেন, “বর্তমানে নিয়ম না মেনেই ডিম ট্রে-তে রাখা হচ্ছে। এতে ডিমের গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে এবং মানুষের স্বাস্থ্যের ক্ষতিও হচ্ছে।”
প্রয়োজন না থাকা সত্ত্বেও কোল্ড স্টোরেজের ডিম বিক্রি করা হচ্ছে
মণীশ শর্মা আরও বলেন, “উত্তরপ্রদেশে মরশুমে দৈনিক প্রায় ২ কোটি ডিমের প্রয়োজন হয়। অফ-সিজনে দৈনিক ১.৫ কোটি ডিম দরকার। শুধুমাত্র উত্তরপ্রদেশেই দৈনিক ৮০ লক্ষ ডিম প্রস্তুত হয়। অর্থাৎ, সহজেই রাজ্যের মানুষকে তাজা ডিম খাওয়ানো সম্ভব।”
view comments
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
কোল্ড স্টোরেজের অস্বাস্থ্যকর ডিম পাতে পড়ছে না তো? রাজ্য জুড়ে তল্লাশি জারি!
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement