পূর্ব বর্ধমান জেলা ধানের গোলা হিসেবে পরিচিত। এখানে ধান উৎপাদনের পাশাপাশি পূর্বস্থলীতে সবজি চাষও হয়। জেলার বিশেষ খ্যাতি রয়েছে সীতাভোগ-মিহিদানা, শক্তিগড়ের ল্যাংচা, নিগন ও বড়াচৌমাথার মন্ডার জন্য। হাওড়া থেকে ট্রেনে প্রায় ৩ ঘণ্টায় বা কলকাতার বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে বর্ধমান পৌঁছানো যায়। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে কালনা ও বর্ধমানের ১০৮ শিব মন্দির, কালনা রাজবাড়ি, কাটোয়ার গৌরাঙ্গ বাড়ি, আউশগ্রামের ভালকি মাচান, কালিকাপুর রাজবাড়ি, দারিয়াপুরের ডোকরা গ্রাম ও অগ্রদ্বীপের নতুনগ্রাম।
জানা যায়, মুখ্যমন্ত্রীর মায়ের হাত ধরে এই পুজোর সূচনা হয়। এখন সেই পুজোর দায়িত্ব পালন করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুজোয় থাকেন অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ও।
আবার এসপ্ল্যানেড বা করুণাময়ী থেকে বাস পরিষেবাও নিয়মিত পাওয়া যায়, সড়কপথে এনএইচ–২ (গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড) ধরে বর্ধমান পৌঁছাতে লাগে প্রায় ৩ ঘণ্টা।
কলকাতা থেকে পূর্ব বর্ধমান সহজেই পৌঁছানো যায়। শিয়ালদহ বা হাওড়া থেকে ট্রেনে বর্ধমান স্টেশন পর্যন্ত যেতে সময় লাগে প্রায় ২–২.৫ ঘণ্টা। প্রতিদিন বহু লোকাল ও এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল করে।