TRENDING:
advertisement
বাংলা খবর » Tag » Anurag Thakur

অনুরাগ ঠাকুর খবর

tag-image
<p><strong>অনুরাগ ঠাকুর: জীবন, সাফল্য, কেরিয়ার এক নজরে!</strong></p> <p><span style="font-weight: 400;"><strong>পুরো নাম</strong> : </span><span style="font-weight: 400;">অনুরাগ সিং ঠাকুর।</span></p> <p><span style="font-weight: 400;"><strong>জন্ম</strong> : </span><span style="font-weight: 400;">১৯৭৪ সালের ২৪ অক্টোবর, হিমাচল প্রদেশের হামিরপুর জেলার সামিরপুরে।</span></p> <p><span style="font-weight: 400;"><strong>রাজনৈতিক দল</strong> :</span><span style="font-weight: 400;">ভারতীয় জনতা পার্টি।</span></p> <h3><strong>অনুরাগ ঠাকুর পরিবার (Anurag Thakur Family)</strong></h3> <p><span style="font-weight: 400;"><strong>বাবা</strong>&#8211; প্রেম কুমার ধুমল</span></p> <p><span style="font-weight: 400;"><strong>মা-</strong> শীলাদেবী</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">শেফালি ঠাকুরের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন অনুরাগ। তাঁদের দুই পুত্র, জয়াদিত্য ঠাকুর এবং উদয়বীর ঠাকুর।</span></p> <p><strong>অনুরাগ ঠাকুর সম্পর্কে</strong></p> <p><span style="font-weight: 400;">অনুরাগ ঠাকুর হিমাচল প্রদেশের হামিরপুর কেন্দ্র থেকে লোকসভার সাংসদ। বর্তমানে তিনি ক্রীড়া, যুব বিষয়ক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী। অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ২০০৮ সালের মে মাসে একটি উপনির্বাচনে জিতে তিনি প্রথম লোকসভার সদস্য নির্বাচিত হন। তারপর থেকে চারবার লোকসভার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন। ২০১৯ সালে পেয়েছেন ‘সংসদ রত্ন’ পুরস্কার। ২০১০ সাল থেকে সাংসদদের অবদানকে স্বীকৃতি দিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এই পুরস্কার চালু করে।</span></p> <h3><strong>অনুরাগ ঠাকুর ব্যক্তিগত জীবন  (Anurag Thakur Personal Life)</strong></h3> <p><span style="font-weight: 400;">১৯৭৪ সালের ২৪ অক্টোবর হিমাচল প্রদেশের হামিরপুরে জন্মগ্রহণ করেন অনুরাগ ঠাকুর। তিনি প্রেম কুমার ধুমাল ও শীলাদেবীর বড় ছেলে। পঞ্জাবের দোয়াবা কলেজ থেকে বিএ করেন অনুরাগ। ২০০২ সালের ২৭ নভেম্বর হিমাচল প্রদেশ সরকারের গণপূর্ত বিভাগের প্রাক্তন মন্ত্রী গুলাব সিং ঠাকুরের মেয়ে শেফালি ঠাকুরকে বিয়ে করেন তিনি।</span></p> <h3><strong>অনুরাগ ঠাকুর রাজনৈতিক জীবন (Anurag Thakur Political Career)</strong></h3> <p><span style="font-weight: 400;">২০০৮ সালে হিমাচলের হামিরপুর কেন্দ্র থেকে প্রথমবার লোকসভার সাংসদ নির্বাচিত হন অনুরাগ। এরপর ২০০৯, ২০১৪ এবং ২০১৯ সালেও ওই কেন্দ্র থেকে বিপুল জয় পান তিনি। অনুরাগ বিজেপির যুব শাখা ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার জাতীয় সভাপতির দায়িত্ব সামলেছেন। শুধু তাই নয়, তিনিই একমাত্র নেতা যে টানা তিনবার যুব মোর্চার জাতীয় সভাপতি হয়েছেন। তিনিই প্রথম যুব মোর্চার জাতীয় সভাপতি যিনি তিনজন ভিন্ন জাতীয় সভাপতি– অমিত শাহ, রাজনাথ সিং এবং নীতিন গড়করির সঙ্গে কাজ করেছেন।</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">২০১১ সালে অনুরাগ সেরা তরুণ সাংসদ সদস্যের পুরস্কার পান। ইকোনমিক ফোরাম তাঁকে ‘ইয়ং গ্লোবাল লিডার’ সম্মানে ভূষিত করে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময় সাংসদদের কাজ এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা নিয়ে দেশব্যাপী একটি সমীক্ষায় প্রথম ১০ জন সংসদের মধ্যে জায়গা করে নেন অনুরাগ। সম্প্রতি, তিনি সংসদ সদস্য হিসাবে অসামান্য পারফরম্যান্সের জন্য জুরি কমিটির বিশেষ বিভাগে সংসদ রত্ন পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছেন। ২০২১ সালের ৭ জুলাই তাঁকে যুব বিষয়ক ও ক্রীড়া মন্ত্রী এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়।</span></p> <h3><strong>অনুরাগ ঠাকুর বিতর্ক</strong></h3> <p><span style="font-weight: 400;">২০১৯ সালের ডিসেম্বরে দিল্লি দাঙ্গার সময় ঘৃণা ভাষণ দেওয়ার অভিযোগ ওঠে অনুরাগের বিরুদ্ধে। একটি সভা থেকে তিনি স্লোগান দেন, ‘দেশ কো গদ্দার কো’, উপস্থিত জনতা পাদপূরণ করে, ‘গোলি মারো শালো কো’। ২০২০-র জানুয়ারিতে বিজেপির একটা র‍্যালিতেও তিনি এই স্লোগান দেন বলে অভিযোগ। ধর্মশালায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের অধিকার নিয়ে হিমাচল প্রদেশ রাজ্য সরকার এবং হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে আইনি লড়াইয়ের মধ্যেও তিনি জড়িয়ে পড়েন।</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">২০১৬ সালের ২২ মে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের সভাপতি হন অনুরাগ ঠাকুর। কিন্তু ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে তাঁকে ওই পদ থেকে সরিয়ে সেয় সুপ্রিম কোর্ট। লোধা কমিটির সুপারিশ না মানার জন্যই তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত।</span></p>
আরো দেখুন …

সব খবর

Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল