প্রান্তিক এলাকায় সামান্য পরিবার থেকে বড় হয়ে ওঠা তার। বর্তমানে স্ত্রী, ছেলে,বাবা-মা, পরিবারকে নিয়ে সুখের সংসার। একটি বিদ্যালয় আংশিক সময় শিক্ষক এবং গৃহশিক্ষকতার পর চলে তার এই শিল্পকর্ম। জানা গিয়েছে, সঞ্জয় অত্যন্ত দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসে নিজের চেষ্টায় শিখেছেন ছবি আঁকা ও লিফ কাটিং কিংবা চক কার্ভিং এর কাজ। অষ্টম শ্রেণি থেকেই ছবি আঁকা এবং নানান শিল্পকর্মের প্রতি ঝোঁক থাকায় প্রথাগত শিক্ষা না পেয়েও শিল্প শিক্ষায় নিজেকে মেলে ধরেছেন। পাশাপাশি লকডাউনের সময়কালে যখন সকলে গৃহবন্দী, তখন নিজের প্রচেষ্টায় লিফ কাটিং আর্ট শেখেন। গাছের পাতা কেটে একের পর এক মনীষীর ছবি, এমনকি লাইভ পোর্ট্রেট তৈরি করেছেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন : মুসুরডাল চরম ক্ষতিকরও বটে! জানুন কাদের, কখন এই ডাল খাওয়া তীব্র বিপজ্জনক
পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনের প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকা থেকে বড় হয়ে ওঠা তার। ইংরেজিতে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ। প্রশিক্ষণ নিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষক শিক্ষণের। কিন্তু বাড়িতেই নিজের প্রচেষ্টায় অংকন ও নানান শিল্পে নতুনত্ব আনতে নিজের চেষ্টায় তৈরি করেছেন নানা ছবি। ইতিমধ্যে তার এই শিল্পকর্মের জন্য স্বীকৃতি স্বরূপ পেয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল বুক অফ রেকর্ডস, ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস।
করোনার সময় থেকে শুরু হলেও কার্যত নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে লিফকাটিং বা পাতা কেটে নানান ছবি তৈরি। পাতা কেটে সব থেকে বেশি সংখ্যক বিভিন্ন বিখ্যাত মানুষের পোর্ট্রেট বানানোর স্বীকৃতি স্বরূপ পেয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল বুক অফ রেকর্ডস। তার এই শিল্পকর্মে খুশি সকলে।