আরও পড়ুন Durga Puja Travel: পুজোর ভ্রমণে এবারের গন্তব্য হোক সুন্দরবন
পঞ্চায়েত এলাকায় সাফাই কর্মীরা প্রতিটি গ্রামে গ্রামে ঘুরে মশার লার্ভানাশক স্প্রে করছে নালা নর্দমা বা জমে থাকা জলে। পাশাপাশি আশাকর্মীরা বাড়ি বাড়ি পরিদর্শন করছেন, যাদের জ্বর হচ্ছে, তাদের পরীক্ষা নিরীক্ষার ব্যবস্থা করা হচ্ছে দ্রুততার সঙ্গে। একই সঙ্গে গ্রামবাসীদের সচেতনও করা হচ্ছে পঞ্চায়েত ও স্বাস্থ্য দফতরের তরফে। বিভিন্ন স্থানে জমে থাকা জলের পাত্র উল্টে দেওয়া, যাতে কোথাও জল জমা না হয়, সেগুলি নজরদারি করা, এসবই করা হচ্ছে পঞ্চায়েত প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দফতরের তরফে। কিন্তু মানুষজনকে আরও সচেতন হওয়া উচিত বলেই মনে করেন ডাঃ সারেঙ্গী।
advertisement
আরও পড়ুন Durga Puja 2022: আহেলী-র পুজোর ভোজে মিলবে জেলার স্বাদ!
অন্যদিকে মেদিনীপুর পৌর প্রসাশনও যথেষ্টই তৎপর হয়েছে ডেঙ্গি প্রতিরোধে। ইতিমধ্যেই পুরসভা এলাকার সাফাই কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, একবেলার পরিবর্তে দুবেলা পুরসভা এলাকায় মশার লার্ভানাশক স্প্রে করার জন্য। একই সঙ্গে পৌর এলাকাতেও পৌরসভার তরফে সচেতনতামূলক প্রচার করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা স্বাস্থ্য দফতরের সহযোগিতায় শহরাঞ্চলে ডেঙ্গি্ প্রতিরোধে যেমন তৎপর ভূমিকা পালন করছে জেলার পুরসভাগুলি, তেমনই গ্রামাঞ্চলেও ডেঙ্গি প্রতিরোধে নানা পদক্ষেপ গ্রহন করছে পঞ্চায়েত প্রশাসনও।
Partha Mukherjee





