৭ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সীমা ভকত ও তাঁর দাদা তথা প্রাক্তন কাউন্সিলর শ্যামল ভকতের অভিযোগ ছিল, ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা এসে তাঁদের ওয়ার্ডের (৭ নং) ভ্যাটে নোংরা ফেলছেন! ২ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর মিতালী ব্যানার্জী'র অভিযোগ ছিল, ভ্যাটটি এমন একটি জায়গায়, যেটা ২ নং ওয়ার্ডের না ৭ নং ওয়ার্ডের, তা সত্যিই এলাকাবাসীর পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। পৌরসভার দায়িত্বে পরিষ্কার করা হয়। তা ভেঙে ফেলা হয় হঠাৎ করে!
advertisement
আরও পড়ুনঃ শিক্ষকের অভাবে হচ্ছে না প্রতিবন্ধী পড়ুয়াদের পড়াশোনা
এ নিয়ে তাই অশান্তি না বাড়িয়ে, দুই ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের স্বার্থেই উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। তবে, কে শোনে কার কথা! উত্তেজনা এমন জায়গায় পৌঁছয়, ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হয় কোতোয়ালি থানার পুলিশকে। পুলিশের সঙ্গেও তীব্র বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন ৭ নং ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর শ্যামল ভকত। পুলিশের তরফেও তাঁকে রীতিমতো ধমক দিতে দেখা যায়! তারপরই পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে।
আরও পড়ুনঃ সারাদিন নানা কর্মসূচির মাধ্যমে উদযাপন করা হল বিশ্ব এডস দিবস
এ নিয়ে, ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের অভিযোগ ছিল, দীর্ঘ ৪০-৫০ বছর সিপাই বাজার (৭ নং ওয়ার্ডের মধ্যে) এলাকায় থাকা আবর্জনার ভ্যাটটি গত ৩-৪ দিন আগে রাতের অন্ধকারে ভেঙে ফেলা হয় ৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের উপস্থিতিতে। যার ফলে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ২ নং ও ৭ নং ওয়ার্ডের শতাধিক পরিবারকে। রবিবার সকালে এ নিয়েই গণ্ডগোল বেঁধে যায় দু'পক্ষের মধ্যে। পরে পরিস্থিতি সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে, ওই এলাকায় 'আবর্জনা' ফেলার বিষয়ে এখনও স্থায়ী সমাধান হয়নি বলেই জানা গেছে।
Partha Mukherjee