এবং তিনি বার্তা দেন, করোনা ও লকডাউনে ডিজিটালাইজড অনলাইনের মাধ্যমে যেভাবে সুপরিকল্পিত ভাবে ব্যবসায়ীরা মার্কেট করে চলেছে, সেক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায় আরও অনেক পিছিয়ে পড়ছে। স্কুলছুট বাচ্চারা স্কুলে আসছে না।
আরও পড়ুনঃ ক্যান্সার রোগীদের জন্য চুল দান করলেন শিক্ষিকা
সেজন্যই সহৃদয় ব্যক্তি ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাদের প্রচেষ্টায় পিছিয়ে পড়া শ্রেণী তথা লোধা ও আদিবাসী শিশুদের সচেতনতা ও পঠন পাঠনের মধ্য দিয়ে সুন্দর সমাজ গড়ে তুলুক এই আশা প্রকাশ করেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পেতে চলেছে ঐতিহাসিক মেদিনীপুর কলেজ
জানা গেছে সপ্তাহে ৫ দিন এই নিত্য পাঠশালায় পঠনপাঠন চলবে। পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীদের খেলাধুলা, মানসিক বিকাশ ঘটানোর লক্ষ্যে নানা কর্মসূচি গ্রহন করা হবে বলেও জানা গেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের তরফে। ভবিষ্যতে এ ধরনের পাঠশালা জেলার অন্যান্য পিছিয়ে পড়া এলাকা গুলোতেও চালু করা হবে বলে জানা গেছে।
Partha Mukherjee