ফেরার সময়েও সাঁতার কেটে নদী পার হতে গেলে তার স্ত্রী এপাড় থেকে নিষেধ করা সত্বেও না শুনেই সাঁতার কেটে এপারে ফিরতে গেলে ভরা নদীর মাঝখানে গিয়ে ডুবতে থাকলে তা লক্ষ্য করেন স্ত্রী চাঁপা দেবী, এরপরেই চাঁপা দেবী চিৎকার চেঁচামেচি করলেও ততক্ষনে তলিয়ে যায় ওই ব্যক্তি। পরিবারের দাবি, গতকাল দিনভর স্থানীয়রা জাল ফেলে খোঁজ চালায় কিন্তু লাভ হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে বাধা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে!
গতকাল ঘটনাস্থলে গিয়েছিল পুলিশ প্রশাসন। আজ শনিবার ক্ষীরপাই ফাঁড়ির পুলিশ ও ব্লকের বিডিওর তৎপরতায় খড়গপুর থেকে সিভিল ডিফেন্সের একটি টিম আনিয়ে সকাল থেকেই স্পিডবোট দিয়ে নদীতে খোঁজ চালানো হয়। প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, এদিন সকাল থেকে খোঁজ চলে তার কিছু পরেই খাঁপুর গ্রামেই নদী থেকে উদ্ধার হয় কাশীনাথ বধূকের মৃতদেহ। দেহ ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হচ্ছে। ঘটনায় শোকের ছায়া এলাকায়।
Partha Mukherjee