তাই ডেঙ্গি প্রতিরোধে সমস্ত রকমের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, এমনটাই জানিয়েছেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক শেখ মহম্মদ ইউনুস। তবে আগের তুলনায় ডেঙ্গি এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, এমনটাও জানিয়েছেন সিএমওএইচ। পাশাপাশি, জেলা স্বাস্থ্য দফতরের তরফে ডেঙ্গি রোধ করতে মানুষকে সচেতন করা হয়েছে। পশ্চিম বর্ধমান জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক শেখ মহম্মদ ইউনুস এদিন বলেছেন, আগের থেকে এখন অনেক সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জেলা ব্লাড ব্যাংকে রক্ত সংকট! সমস্যায় রোগীরা
তিনি বলেছেন, গত জানুয়ারি থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ২৩৪ টি আক্রান্তের সংখ্যা রয়েছে জেলায়। আসানসোল মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এলাকায় সেই সংখ্যা ১৪৭। এদিন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক মহম্মদ ইউনুস বলেছেন, সাপ্তাহিক যে সমস্ত কেসগুলি বিগত দিনে হচ্ছিল, সেই সংখ্যা এখন কমেছে। যে সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, সেই সমস্ত পদক্ষেপ করা হচ্ছে জেলা প্রশাসনের তরফ। আমরা ঠিকঠাক ব্যবস্থা নিচ্ছি। দু সপ্তাহ বাদে বাদে প্রত্যেক বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে যে সার্ভে করা হচ্ছে এবং ক্লিনিং-এর অ্যাডিশনাল রাউন্ডগুলিও জেলা প্রশাসনের তরফ চালানো হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ কালীপুজোয় চরম ব্যস্ততা মহিশীলার পাল পাড়ায়! চাহিদা বেশি শ্যামাকালীর
পুজোর আগে থেকেই এই কাজ চলছে, এবং পুজোর পরেও সেই কাজ চলছে। অন্যদিকে আসানসোল পৌরনিগমের চেয়ারম্যান অমরনাথ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, পৌরনিগম পক্ষ থেকে প্রত্যেকটা ওয়ার্ডে সুপারভাইজার রাখা হয়েছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে ছোট-বড় নর্দমা, আবর্জনা পরিষ্কার করানো হচ্ছে। এলাকাগুলি পরিষ্কার রাখার জন্য যা যা করণীয়, পৌরনিগমের উদ্যোগে সেই কাজগুলি করা হবে এবং নিয়মিত ডেঙ্গি কীটনাশক ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে দেওয়া হচ্ছে।
Nayan Ghosh