আরও পড়ুনNorth Bengal News: ঝমঝমিয়ে বৃষ্টির মধ্যে জঙ্গলে বেড়ানোর ইচ্ছে সফল হতে পারে! বিশেষ উদ্যোগ প্রশাসনের
ভবনে চল্লিশটিরও বেশি কাউন্টার বা দোকান রয়েছে। কিন্তু হাতে গোনা মাত্র চার থেকে পাঁচ টি দোকান খোলা হয়। সেগুলিও নিয়মিত নয় বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেছেন, ভেবেছিলাম একটি দোকান ভাড়া নিয়ে সেখান থেকে হোম ডেলিভারি ব্যবসা শুরু করব। কিন্তু আমি দোকান পাইনি। অথচ বহু দোকান বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে আবার জেলা পরিষদের এক কর্তা বলেছেন, কর্মতীর্থ ভবনটির অবস্থানগত কারণে এবং গ্রামীণ সংস্কৃতির জন্য সফল হয়নি।
advertisement
তবে খুব শীঘ্রই ব্যবসায়ীদের ডেকে তাদের দোকান খোলার জন্য আবেদন জানানো হবে এবং তারা যদি এক্ষেত্রে অসম্মতি জানান, তাহলে আবার দোকানগুলি নতুন করে পুনর্বিন্যাস' করা হবে। এই বিষয়ে স্থানীয় এক বাম নেতা অভিযোগ তুলেছেন স্বজনপোষণের। তবে এইসবের ঊর্ধ্বে গিয়ে বলা যায়, বহু কোটি টাকা ব্যয়ে যে কর্মতীর্থ ভবন তৈরি হয়েছিল, যেখান থেকে বহু মানুষ নিজের কর্ম সংস্থান করতে পারতেন, সেই জায়গাটি আজ কার্যত কর্মহীন হয়ে পড়ে রয়েছে।
Nayan Ghosh