আরও পড়ুন: আপনমনে কাজ করছিলেন শ্রমিক, হঠাৎ পিছন থেকে গর্জন! তারপর…
আসানসোল পুরসভা সূত্রে খবর, খোয়া যাওয়া ৮৭ লক্ষ টাকা পুরসভায় জমা পড়ার কথা ছিল। কিন্তু কুলটির বোরো অফিসের আধিকারিকরা তা জমা করেননি। ঘটনাটি সামনে আসার পর কুলটি থানায় একটি জেনারেল ডায়েরি করা হয়। কিন্তু এই নিয়ে তদন্ত আর বিশেষ অগ্রসর হয়নি বলে খবর। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন পুরসভার বিরোধী কাউন্সিলররা।
advertisement
পুরসভার বোর্ড মিটিংয়ে বিষয়টি তুলেছিলেন কংগ্রেস কাউন্সিলর গোলাম সরোবর। বিষয়টি জানতে পেরে মেয়র বিধান উপাধ্যায় জানিয়েছেন, তিনি এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছেন। ঘটনার তদন্ত করা হবে। তিনি বিষয়টি জানতেন না এতদিন। তবে বিরোধী কাউন্সিলররা প্রশ্ন তুলছেন, ২০২১ সালের পর থেকে কেন শুধু জেনারেল ডায়েরি করে রাখা হয়েছিল? কেন দীর্ঘ ২ বছর ধরে ঘটনা তদন্ত করা হয়নি? উধাও হয়ে যাওয়ার ৮৭ লক্ষ টাকা কোথায় গেল? সেই টাকা আদৌ উদ্ধার করা গিয়েছে কিনা সেটাও জানতে চেয়েছেন বিরোধী কাউন্সিলররা।
অন্যদিকে পুরসভার আধিকারিকদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। এই বিষয়ে আসানসোল পুরসভার বিজেপি কাউন্সিলর চৈতালি তিওয়ারিও প্রশ্ন তুলেছেন। পুরসভার অর্থিক সঙ্কটের সময় এই বিপুল পরিমাণ টাকা উধাও হয়ে যাওয়ায় বিষয়টি নিয়ে চাপ বাড়াচ্ছে বিরোধীরা।
নয়ন ঘোষ