TRENDING:

West Bardhaman News : অবিরাম বৃষ্টি নেই, নেই সেচের জল! চাষ হবে কিনা, ভাবনায় পড়েছেন কৃষকরা

Last Updated:

আষাঢ় মাস কেটে শ্রাবণ মাস পড়লেও বৃষ্টির সেইভাবে দেখা নেই। বৃষ্টির অভাবে চাষ শুরু করা যায়নি। বর্ষার খামখেয়ালিপনায় চিন্তার ভাঁজ কাঁকসার কৃষকদের কপালে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কাঁকসা, পশ্চিম বর্ধমান : আষাঢ় মাস শেষ। বাংলা ক্যালেন্ডারে শুরু হয়েছে শ্রাবণ মাস। মাঝেমধ্যেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে ঠিকই। কিন্তু অবিরাম সেই বৃষ্টির দেখা নেই এখনও পর্যন্ত। এতদিনে বাতাসের সঙ্গে খেলা করার কথা মাঠের সবুজ ধানের। অথচ বেশিরভাগ জমিতে এখনও পর্যন্ত ধান রোপন করা হয়নি। যে কৃষকরা সাবমার্সিবল অথবা জল কিনে চাষ শুরু করেছেন, সেটুকুই। তবে তারাও আশঙ্কায় রয়েছেন। যদি শ্রাবণ, ভাদ্র মাসেও বৃষ্টিপাত না হয়, তাহলে সব খরচ জলে যাবে। বর্ষার খামখেয়ালিপনায় চিন্তার ভাঁজ কাঁকসার কৃষকদের কপালে।
advertisement

কাঁকসা অঞ্চলে যেটুকু কৃষি জমি রয়েছে, তার প্রায় ৭০ ভাগ জমিতেই সেচের জল পৌছয় না। বর্ষার বৃষ্টির ওপর নির্ভর করে ওই জমিগুলিতে কৃষি কাজ হয়। যদিও বেশ কিছু জায়গায় সৌর বিদ্যুৎ চালিত সাবমারসিবল পাম্প বসানো হয়েছে। তবে তা যথেষ্ট নয়। অন্যদিকে বৃষ্টিপাত হচ্ছে না। ফলে এখনও সেইভাবে শুরু হয়নি চাষাবাদ।

advertisement

আরও পড়ুন ঃ সকাল হতেই বৃষ্টি মাথায় নিয়ে জেলাবাসীর ছুট, কিন্তু গন্তব্য কোথায়?

যারা বৃষ্টির উপর ভরসা করে এই সময় কৃষিকাজের জন্য অপেক্ষা করেন, তারা এরপর আতঙ্কের প্রহর গুনছেন। যদি তারা কৃষিকাজ করতে না পারেন, তাহলে উপার্জন হবে কোথা থেকে। আবার যদি জল কিনে বীজ বপনও করে ফেলেন, কিন্তু বৃষ্টি না হয়, তাহলে মাঠে ধানের চারা শুকিয়ে যাবে। সেই ভয়েও পিছিয়ে যাচ্ছে অনেকেই।

advertisement

View More

পূর্ব বর্ধমান খবর | Purba Bardhaman News

কাঁকসা অঞ্চলের কৃষি জমিগুলিতে দেখা যাচ্ছে নিরাশাজনক ছবি। বেশিরভাগ জমিতেই ঘাস গজিয়েছে। এখনও পর্যন্ত একবারও চাষ দেওয়া হয়নি। কৃষকরা বলছেন, ট্রাক্টর দিয়ে চাষ দিতে অনেক খরচ। পর্যাপ্ত জল না হলে, জল কিনে জমিতে চাষ দিতে হবে। তারপর যদি ফসল না হয়, তাহলে সেই খরচ জলে যাবে। যদিও দু-একজন কৃষক জল কিনে জমিতে চাষ দিয়েছেন।

advertisement

আরও পড়ুন ঃ শিব মন্দিরে বাটি বাটি দুধ খাচ্ছে মূর্তি! শ্রাবণ মাসেই কেন? বিজ্ঞান নাকি ভক্তি!

কিন্তু তারাও রয়েছেন আতঙ্কের মধ্যে। বলছেন, জন কিনে চাষ করেছি। আপাতত যেটুকু জল রয়েছে, তাতে ধানের চারা শুকোবে না। কিন্তু যদি শ্রাবণ, ভাদ্র মাসেও সেই ভাবে বৃষ্টি না হয়, তাহলে বিপদ আছে। হয় জল কিনে চাষ করতে হবে। তাতে খরচ হবে অনেক। লাভ হবে না কিছুই। আর নয়তো জলের অভাবে নষ্ট হয়ে যাবে ধানের চারা। সবমিলিয়ে ধান চাষের মরশুমে বৃষ্টির অভাবে দ্বিধায় পড়েছেন কৃষকরা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
​'শুভ বিজয়া' সন্দেশ স্পেশালে মন মজেছে জনতার! বর্ধমানের মিষ্টির দোকানে ভিড়
আরও দেখুন

Nayan Ghosh

বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম বর্ধমান/
West Bardhaman News : অবিরাম বৃষ্টি নেই, নেই সেচের জল! চাষ হবে কিনা, ভাবনায় পড়েছেন কৃষকরা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল