পাশাপাশি ধন্যবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সহ জেলা নেতৃত্ব এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। উল্লেখ্য, জামডোবা গ্রামে এর আগে সোলার লাইটের ব্যবস্থা করেছিলেন তৎকালীন আসানসোলের সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। পরবর্তী ক্ষেত্রে ওই এলাকার তৎকালীন বিধায়ক তাপস চ্যাটার্জি এলাকায় বিদ্যুতের খুঁটি বসিয়েছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মুখ্যমন্ত্রীর জনসভা উপলক্ষ্যে এলাহি আয়োজন আসানসোলে
কিন্তু বিদ্যুতের তার সেখানে পৌঁছায়নি। তবে এবার জামডোবাগ্রামের পৌঁছেছে বিদ্যুতের আলো। এই গ্রামটি মূলত আদিবাসী অধ্যুষিত। প্রায় ১০০ পরিবারের বসবাস রয়েছে সেখানে।তবুও তারা এতদিন অন্ধকারেই থাকতেন।
আরও পড়ুনঃ নিজের রক্ত দিয়ে এঁকেছেন মুখ্যমন্ত্রীর ছবি, তাঁকেই উপহার দিতে চান দুর্গাপুরের সুরজিৎ
মোবাইল ফোন চার্জ করতেন বাইরে কাজে গিয়ে, অথবা পাশের গ্রামে গিয়ে ঘন্টা হিসেবে টাকা খরচ করে মোবাইল চার্জ দিয়ে আনতেন। আর পড়াশোনা থেকে দৈনন্দিন কাজকর্ম চলত হ্যারিকেনের আলোয়। তবে সেই অন্ধকার যুগ কাটিয়ে এবার আলোর পথে ফিরল জামডোবা গ্রাম।