মানিক লাল আচার্য নিজেই শুরু করেন নিত্যদিনের পুজো। তবে বর্তমানে শারীরিক অসুস্থতার কারণে পরিবারের লোকজনই সামলাচ্ছেন নিত্যদিনের পুজো। দিন যত এগিয়েছে,এই মন্দিরের ঐতিহ্য ছড়িয়ে পড়েছে পার্শ্ববর্তী জেলা সহ পার্শ্ববর্তী রাজ্যেও। এখন দূরদূরান্ত থেকে প্রচুর সাধারণ মানুষ আসেন এই মন্দিরে পুজো দিতে।
আরও পড়ুন : দুই প্রান্ত থেকে এসেছে জোড়া কালীপ্রতিমা, পুজো শুরু করেন সাধক বামাক্ষ্যাপার প্রধান শিষ্য
advertisement
সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টেছে মন্দিরের রূপ। সেখানে তৈরি হয়েছে পাকা মন্দির। ২০১০ সালে এই মন্দিরের আরও ঐতিহ্য বাড়ে। মাঘ মাসে মন্দিরের বাৎসরিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আর এই বাৎসরিক অনুষ্ঠান ঘিরে বসে মেলা। এই মেলা দেখতে ভিড় জমান পার্শ্ববর্তী রাজ্য এবং জেলার বহু সাধারণ মানুষ।
আরও পড়ুন : দক্ষিণেশ্বরে পুরনো চেহারা, মন্দিরের বাইরে থেকে বালি ব্রিজ পর্যন্ত ভক্তদের ভিড়!
এই মন্দিরে প্রতি অমাবস্যায় বিশেষ পুজো অনুষ্ঠিত হয়। পাশাপাশি কালীপুজোর দিনেও এই মন্দিরে নিত্যপুজো হয়। তার পর রাতে একটি বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়। তবে বাৎসরিক পুজো বা দীপান্বিতা অমাবস্যায় কালীপুজোর দিন এই মন্দিরে বলিদান প্রথার প্রচলন নেই। মন্দিরে বলিদান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।