চুন সুরকি দিয়ে তৈরি মন্দিরের দেওয়ালে প্রাচীন খোদাই করা কিছু লিপির ভাষা আজও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তবে মন্দিরের গায়ে সেই রহস্যময় লিপি দেখে সেই মন্দিরটি কত পুরনো তা আনুমানিক ধারণা করা যায়। মাকে চণ্ডী রূপেই পুজো করে আসছে এই এলাকার সাধারণ মানুষ। একটা সময় দূরদূরান্ত থেকে গরুর গাড়ি করে এই পুজো দেখতে বহু মানুষ এখানে ছুটে আসত।
advertisement
আরও পড়ুন- অন্তঃসত্ত্বা শুভশ্রীকে ঘটা করে ‘সাধ’ খাওয়ালেন মিঠুন, চোখে জল অভিনেত্রীর, কারণটা কী?
সময়ের পাট পরিবর্তনে যদিও আজ সবই অতীত। পুরনো সেই চুন সুরকীর তৈরি চার চালার মন্দিরের গাঁ ঘেঁষে বর্তমানে গজিয়ে ওঠা পাকুড় গাছের শিকড়, প্রাচীর ফাটিয়ে মন্দিরটিকে জরাজীর্ণ অবস্থায় রেখে দিয়েছে। ২০১৬ সাল থেকে দেবী দূর্গার পুজো পুনরায় ঢাক ঢোল বাজিয়ে ধুমধামের সঙ্গে শুরু করেন কালিয়াগঞ্জের থানা পাড়ার বাসিন্দারা।
এই পুজো চিত্তরঞ্জন দাসের পূর্বপুরুষদের পুজো হলেও এখন বারোয়ারি পুজোয় পরিণত হয়েছে। তাই এবারের দূর্গা পুজোয় কোনও খামতি রাখতে চান না থানা পড়ার বাসিন্দারা। তাই চলছে জোরকদমে প্রস্তুতি, বলে জানান দাস পরিবারের বংশধর চিত্তরঞ্জন দাস।
পিয়া গুপ্তা