বিভিন্ন অনুষ্ঠানে কান পাতলেই শোনা যায় নানা রবীন্দ্রসঙ্গীতের আবহ। তবে বেশিরভাগই গানের আসল অর্থ না জেনে পরিবেশন করে গান। কোথাও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী সঙ্গীত হিসেবে গাওয়া হয় আগুনের পরশমণি। তবে যারা রবীন্দ্রসঙ্গীতের ইতিহাস চর্চা করেন তাঁদের মতে, আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রাণে, উদ্বোধনী সঙ্গীত হতে পারে না। তাঁদের মতে এটি বিরহের গান।
advertisement
আরও পড়ুন: সৎ মায়ের জন্য তোয়ালে পরে থানায় কিশোর! বাড়িতে যা ঘটেছে, শুনলে আকাশ থেকে পড়বেন
পাশাপাশি বর্তমান প্রজন্ম প্রেমের গান হিসেবে ব্যবহার করে সেদিন দু’জনে দুলেছিনু বনে। এই গানটি প্রেমের অর্থ বোঝালেও তরুণ প্রজন্মের এই গান প্রেমের নয়। জীবন সায়াহ্নে এসে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন এই গান। শুধু তাই নয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নানা পর্যায়ে গান রয়েছে। প্রেম পর্যায়, বিরহ পর্যায়, এমনকী বিজ্ঞানের নানা দিক তুলে ধরেছেন তাঁর এই গানের মধ্য দিয়ে।
আরও পড়ুন: ‘বাঁচাও, বাঁচাও, আমাদের বাঁচাও’, বিদেশ থেকে কাতর আর্তি বড়ঞাঁর ৭ যুবকের! আঁতকে ওঠা ঘটনা
গানের আসল অর্থ জেনে গান পরিবেশনের আহ্বান রবীন্দ্র প্রেমীদের। রবীন্দ্রপ্রেমী তথা কবি পরেশ বেরা বলেন, ‘রবীন্দ্র সঙ্গীতের মধ্যে থাকা বিজ্ঞান এবং রবীন্দ্র সঙ্গীতের মূল অর্থ না বুঝে অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় রবীন্দ্র সঙ্গীত পরিবেশন করে। যা ওই সময় এবং স্থানের জন্য উপযুক্ত নয়। রবীন্দ্র সঙ্গীতের মূল অর্থ বুঝে পরিবেশন করা উচিত।’
রঞ্জন চন্দ