TRENDING:

West Bengal news: শান্তিনিকেতন মানে শুধুমাত্র বিশ্বভারতী নয়, হরিণদের সঙ্গে সময় কাটাতে ঘুরে আসুন এখান থেকে

Last Updated:

West Bengal news: বৈশাখের শুরুতে বীরভূমের তাপমাত্রা কখনও ৪০ তো কখনও ৪২° c কাছাকাছি। সকাল ৭টা বাজতে তীব্র রোদে এবং হাঁসফাঁস গরমে একদম নাজেহাল অবস্থা। শান্তিনিকেতনে বল্লভপুর অভয়ারণ্যের হরিণদের শরীরে যাতে জলের ঘাটতি বা ডিহাইড্রেশন না হয় সেজন্য দেওয়া হচ্ছে গ্লুকোজ জল, ওআরএস।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বীরভূম: বৈশাখের শুরুতে বীরভূমের তাপমাত্রা কখনও ৪০ তো কখনও ৪২° c কাছাকাছি। সকাল ৭টা বাজতে তীব্র রোদে এবং হাঁসফাঁস গরমে একদম নাজেহাল অবস্থা। একদিকে যখন এই গরমে সাধারণ মানুষের নাজেহাল অবস্থা ঠিক সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে শান্তিনিকেতনে বল্লভপুর অভয়ারণ্যের হরিণদের শরীরে যাতে জলের ঘাটতি বা ডিহাইড্রেশন না হয় সেজন্য দেওয়া হচ্ছে গ্লুকোজ জল, ওআরএস।
হরিণ
হরিণ
advertisement

আরও পড়ুন: ‘এখানেই মেরে ফেলুন, ওপারে পাঠাবেন না!’ পাকিস্তানে নিপীড়িত হয়ে ভারতে আসা উদ্বাস্তুদের কাতর আর্জি

এছাড়াও পশু চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো দেখাশোনা করছে বনদফতর। বীরভূমের বোলপুর এর মধ্যে অবস্থিত এই অভয়ারণ্যটি পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম হরিণ সংরক্ষণ স্থল। প্রসঙ্গত আনুমানিক ১৯৭৭ সালে তৈরি হয় এই অভয়ারণ্যটি। এখানে প্রায় ২০০ হেক্টর জমির উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে এই অভয়ারণ্যটি। যার দৈর্ঘ্য হল ৫৬ মিটার। এই অভয়ারণ্যে একসময় ২৬০টির বেশি হরিণ ছিল।

advertisement

এরপর এখান থেকে বক্সার অভয়ারণ্যে ২০০টির বেশি হরিণ পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে বল্লভপুর হরিণ উদ্যানে রয়েছে ৪৫টির মত হরিণ। এই অভয়ারণ্য বোলপুর শান্তিনিকেতনের বাসিন্দাদের কাছে ডিয়ার পার্ক নামেই পরিচিত। পর্যটকরা শান্তিনিকেতন এলে তাঁদেরও এক টুকরো বন্যপ্রাণের চারণভূমির খোঁজ মেলে বল্লভপুর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে। বছরের প্রত্যেকদিন দূর-দূরান্ত থেকে আগত পর্যটকেরা বাড়ির বাচ্চাদের নিয়ে এই অভয়ারণ্য ভ্রমণের জন্য চলে আসেন।

advertisement

View More

আরও পড়ুন: ভারতকে বোকা বানাতে গিয়েছিল পাকিস্তান! জয়শঙ্করের এক চালে পাল্টে গিয়েছে খেলা, কোণঠাসা পাকিস্তান?

অন্যদিকে তাপপ্রবাহ থেকে হরিণদের রক্ষা করতে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে বনদফতর। বনদফতরের কর্মীরা বলেন, “নিয়মিত চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণ ও পরামর্শ নিয়ে চলছে ওআরএস, গ্লুকোজ, ভিটামিন-সহ নানাবিধ ওষুধ। এই গরমে হরিণদের শরীর সুস্থ রাখতে দেওয়া হচ্ছে ঠান্ডা পানীয় জল। ডিহাইড্রেশন থেকে হরিণদের বাঁচাতে নজর দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও হরিণদের কৃমি, গায়ে পোকা, ক্যালসিয়াম ও মিউটেশনের জন্য নিয়মিত ওষুধ দেওয়া হচ্ছে।” অন্যদিকে হরিণরা অসুস্থ হয়ে গেলে তাদের দ্রুত চিকিৎসা করার ব্যবস্থা করছেন বনদফতর। সব মিলিয়ে হরিণ গুলির দিকে সর্বদা নজর দিচ্ছেন বনদফতর।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
সঙ্গীর অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ? ডিসেম্বরেই ঢুঁ মারুন সুতানের নির্জন জঙ্গলে, রইল ঠিকানা
আরও দেখুন

সৌভিক রায়

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
West Bengal news: শান্তিনিকেতন মানে শুধুমাত্র বিশ্বভারতী নয়, হরিণদের সঙ্গে সময় কাটাতে ঘুরে আসুন এখান থেকে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল