যদিও এ বিষয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর বৃন্দাবন প্রামাণিক জানান, গত সাত দিন ধরে গঙ্গাঘাটে সতর্কতামূলক পোস্টার এবং গঙ্গায় লাল নিশান দিয়ে গভীরতা প্রসঙ্গে মানুষকে সচেতন করা হয়েছে। তবে গঙ্গার ঘাটে যদি কেউ পরবর্তীতে বস্তা ফেলে চলে যায়, তার মধ্যে কি রয়েছে সেটা দেখা সম্ভব নয়। তবে বিষয়টি জানা যাওয়ার পরই বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ফেলে দেওয়া ছিটকাপড় দিয়ে তৈরি হচ্ছে তুলো! ব্যতিক্রমী এই কাজে প্রচুর কর্মসংস্থান, জানলে অবাক হবেন!
অপরদিকে পৌরসভার পৌরপতি সুব্রত ঘোষ জানান, মানুষের সচেতনতার অভাব। ইতিমধ্যে পৌরসভা সমস্ত জায়গা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা থেকে শুরু করে গঙ্গাঘাটে মহিলাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা এবং যাতে গঙ্গার জলে বেশি না চলে যায় সে ক্ষেত্রেও বিশেষ পদক্ষেপ এবং সতর্কীকরণ বোর্ড বসানো হয়েছে। রয়েছে ডাস্টবিন, কিন্তু সচেতনতার অভাবেই হয়তো পার্শ্ববর্তী শ্মশানে এসে ক্ষৌকার্য করা হয় এখানে। যদিও জানা যায় এই ঘটনা শোনা মাত্রই পৌরসভার সাফাই কর্মীরা তৎক্ষণাৎ দিয়ে ওই জায়গাটি পরিষ্কার করে দেয়।
Mainak Debnath