ফলে ক্রেতাদের ৫৫ থেকে ৫৬ টাকার নিচে চাল বিক্রি করতে পারছেন না বিক্রেতারা। বড় বড় ব্যবসায়ীরা কালো বাজারি করে চাল স্টকে রেখে দাম বাড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে অনুমান, হাবরার ক্ষুদ্র চাল ব্যবসায়ীরা। ফলে ক্রেতারাও যেন মূল্য বৃদ্ধিতে মুখ ফেরাচ্ছে এই চাল ব্যবসায়ীদের থেকে।
advertisement
চালের দাম বাড়ছে
এমন পরিস্থিতিতে বহু চাল ব্যবসায়ী সমস্যার সম্মুখীন। তবে বড় চাল ব্যবসায়ীরা বলছেন, কালো বাজারির ব্যাপার নেই। কেউই স্টক করে টাকা আটকে রাখতে চায় না। মালের যোগান কম থাকার কারণেই চড়া দাম।
আরও পড়ুন – Big Size Begun: গাছ ভরে গেছে বেগুনে-বেগুনে, এক এক ফুটের ইয়া লম্বা বেগুন, চাষি দেদার খুশ
সেক্ষেত্রে ৪৮ থেকে ৫২ থেকে ৫৩ টাকার মধ্যেই ঘোরাফেরা করছে চাল। তবে সাধারণ মানুষজন ভালকোয়ালিটির চাল খুঁজে থাকেন, সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ৫২ বা ৫৩ টাকার চাল মানুষ নিচ্ছে বলেও জানান হাবরা বাজারের চাল ব্যবসায়ীরা। তবে অতীতের মত ৪০ – ৪৫ টাকার চাল বর্তমানে নেই। প্রায় চার পাঁচ টাকা অধিক বেড়েছে চালের দাম। আবহাওয়া সমস্যার কারণে ধান থেকে চাল উৎপন্ন হতেও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই ধরনের নানা সমস্যার কারণেই চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী।
তবে হাবরা বাজার এলাকায় হচ্ছে না কালোবাজারি জোর গলায় জানালেন অনেক ব্যবসায়ী। মালের আমদানিও রয়েছে, তবে বাজার প্রত্যাশা অনুযায়ী না চলায় অনেকে মাল অল্প পরিমাণে তুলছেন। তবে চালের মূল্যবৃদ্ধির কারণে মধ্যবিত্তের কপালে ভাঁজ কিন্তু ক্রমশ হচ্ছে জটিল।
Rudra Narayan Roy