চায়ের আড্ডা শেষে তিনি চলে যান কাছের মেদিয়া বাওড়ে, যেখানে আগে থেকেই মাছের জন্য চার করা ছিল। সেখানে স্বচ্ছন্দ ভঙ্গিতে ছিপ ফেলেন দিলীপবাবু। যেখানে দীর্ঘদিন এলাকার বহু মানুষ মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন। রাজনৈতিক কর্মসূচির পাশাপাশি উঠে এল সামাজিক চিত্রও। এদিন সেখানে বেশ কিছুক্ষণ ধরে মাছ ধরার চেষ্টা করার পাশাপাশি তিনি গ্রামের কয়েকজন জেলে ও প্রবীণদের সঙ্গে আলাপচারিতায় মেতে ওঠেন।
advertisement
উপস্থিত জনতার মধ্যে উচ্ছ্বাস দেখা যায়! অনেকে মোবাইল ক্যামেরায় মুহূর্তগুলি ধরে রাখেন। স্থানীয় যুবকেরাও নেতাকে ঘিরে নানা প্রশ্ন করেন , তিনি সেগুলোর জবাবও দেন হাসিমুখে। দিলীপ ঘোষ বলেন, মানুষের জীবনের সঙ্গে প্রকৃতি , জলাশয় আর এমন সরল আনন্দের গভীর সম্পর্ক আছে, সেটা কাছ থেকে অনুভব করতেই আজকের এই সফর।
তার এই স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি গ্রামবাসীর মন জয় করেছে বলে দাবি অনেকের। রাজনৈতিক কর্মসূচির মাঝেও নেতার এমন জনমুখী আচরণ এলাকায় নতুন করে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে।





