কিউএস বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে (QS World Ranking-2026) অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করল আইআইটি খড়্গপুর। দেশের প্রথম সারির প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে শিক্ষা গবেষণা এবং পরিকাঠামোর নিরিখে দেশের মধ্যে চতুর্থ স্থান ধরে রাখল প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠানটি।
advertisement
লন্ডনের কুয়াকুয়ারেলি সাইমন্ডস (Quacquarelli Symonds) সংস্থার তরফে প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, সার্বিক বিচারে ভারতের ভারতের প্রযুক্তিবিদ্যার প্রাচীন প্রতিষ্ঠান আইআইটি খড়্গপুর নিজের জায়গা দখল করে রেখেছে। প্রাচীন এই প্রতিষ্ঠানের গুণগতমান, শিক্ষার ধারা, গবেষণা দেশের কাছে স্বীকৃতি এনে দিয়েছে। একাধিক অধ্যাপকের ঝুলিতে রয়েছে সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ মর্যাদা ও সম্মান। বিভিন্ন প্যারামিটারের ভিত্তিতে নির্বাচিত কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে অভূতপূর্ব সফলতা আইআইটি খড়্গপুরের।
আইআইটি সূত্রে খবর, সারা পৃথিবীর মধ্যে ২১৫ তম স্থানে উঠে এসেছে আইআইটি খড়্গপুর। সার্বিক বিচারে সারা বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় বেশ ধাপ উঠে এসেছে দেশের প্রাচীনতম এই প্রযুক্তিবিদ্যার পীঠস্থান। প্রসঙ্গত, শিক্ষা বিজ্ঞান গবেষণা-সহ একাধিক ক্ষেত্রে মান যাচাই করে এই র্যাঙ্ক করা হয়। আই.আই.টি খড়্গপুরের ভারপ্রাপ্ত ডিরেক্টর অমিত পাত্র মন্তব্য করেছেন, সারা পৃথিবীর মধ্যে এক শ্রেষ্ঠ জায়গায় রয়েছে আইআইটি খড়গপুর। গুণগত মানের ভিত্তিতে আইআইটি খড়্গপুরের এমন স্থান দখল আরও পড়াশোনার মান গবেষণার মানকে বৃদ্ধি করবে। যা গোটা দেশের কাছে এক নতুন দিশা দেখাবে।
আরও পড়ুন: শুক্রের গোচরে তৈরি হবে শুভ মালব্য যোগ! জুনের শেষ সপ্তাহ থেকেই ৩ রাশির কপালে টাকার বৃষ্টি
প্রসঙ্গত, গবেষণা ও শিক্ষার মান, পড়ুয়া ও গবেষকদের কৃতিত্ব, অধ্যাপকদের মান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী অনুপাত, আন্তর্জাতিক ফ্যাকাল্টি বা অধ্যাপকদের সংখ্যা, বিদেশি পড়ুয়াদের সংখ্যা, আবিষ্কার, ক্যাম্পাসিং বা কর্মসংস্থান এবং আন্তর্জাতিক গবেষণার মান- প্রভৃতি ৯টি প্যারামিটার বা মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে এই র্যাঙ্কিং নির্ধারণ করে। আইআইটি খড়্গপুর কর্তৃপক্ষের তরফে জানানহয়েছে, বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে বেশ কয়েক ধাপ উঠে আসা নিঃসন্দেহে কৃতিত্বের ও গর্বের। তবে, গবেষণার মান এবং অধ্যাপক ও বিজ্ঞানীদের ধারাবাহিক কৃতিত্বের জোরেই ক্রমশ উন্নতি করে চলেছে। প্রতিষ্ঠানের এহেনও সাফল্যে খুশি পড়ুয়া, গবেষক থেকে অধ্যাপক অধ্যাপিকারা
রঞ্জন চন্দ






