Paddy MSP Guidelines: কৃষক বন্ধুদের জন্য জরুরি খবর! সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রির আগে ৫ নথিগুলি অবশ্যই গুছিয়ে রাখুন, না থাকলে সমস্যায় পড়তে পারেন

Last Updated:
Paddy Government Subsidized Price: সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি! কাগজপত্রে গোলমাল থাকলেই ধান ফিরিয়ে দিতে পারেন আধিকারিকরা! কোন কোন কাগজপত্র লাগবে? জেনে নিন বিক্রির সম্পূর্ণ পদ্ধতি
1/6
সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে যাচ্ছেন? তা হলে আগেভাগেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুছিয়ে রাখা রাখুন। নাহলে ধান ক্রয় কেন্দ্রে সমস্যায় পড়তে পারেন আপনি। আধিকারিকরা কাগজপত্রে অসঙ্গতি দেখলেই ক্রয় কেন্দ্র থেকে আপনার ধান ফিরিয়ে দিতে পারেন। জানেন সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে গেলে রেজিস্ট্রেশন করতে হয় ? কী কী কাগজপত্র সঙ্গে রাখা জরুরি?
সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে যাচ্ছেন? তা হলে আগেভাগেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুছিয়ে রাখা রাখুন। নাহলে ধান ক্রয় কেন্দ্রে সমস্যায় পড়তে পারেন আপনি। আধিকারিকরা কাগজপত্রে অসঙ্গতি দেখলেই ক্রয় কেন্দ্র থেকে আপনার ধান ফিরিয়ে দিতে পারেন। জানেন সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে গেলে রেজিস্ট্রেশন করতে হয় ? কী কী কাগজপত্র সঙ্গে রাখা জরুরি?
advertisement
2/6
প্রথমে epaddy.wb.gov.in ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ‘Farmer Self-Scheduling’ অপশন থেকে নিজের জেলার কোনো একটি ধান ক্রয় কেন্দ্র নির্বাচন করতে হবে। এরপর ধান পৌঁছানোর দিন ও সময়ের স্লট বেছে নিতে হবে। সাধারণত প্রতিদিন একটি ক্রয় কেন্দ্রে ৬০ জন কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা হয়। তাই আগে থেকে স্লট বুক না করলে সমস্যায় পড়তে পারেন।
প্রথমে epaddy.wb.gov.in ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ‘Farmer Self-Scheduling’ অপশন থেকে নিজের জেলার কোনো একটি ধান ক্রয় কেন্দ্র নির্বাচন করতে হবে। এরপর ধান পৌঁছানোর দিন ও সময়ের স্লট বেছে নিতে হবে। সাধারণত প্রতিদিন একটি ক্রয় কেন্দ্রে ৬০ জন কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা হয়। তাই আগে থেকে স্লট বুক না করলে সমস্যায় পড়তে পারেন।
advertisement
3/6
দিন ও স্লট নির্বাচন করা হয়ে গেলে কৃষকের মোবাইলে একটি রসিদ পাঠানো হয়। ওই রসিদ প্রিন্ট বা মোবাইলে রেখে নির্দিষ্ট দিনে ধানসহ ক্রয় কেন্দ্রে যেতে হবে। এর সঙ্গে আধার-সংযুক্ত মোবাইল নম্বর অবশ্যই থাকতে হবে। আধিকারিকরা কথায়, শুধুমাত্র রেজিস্ট্রেশন করলেই হবে না, সব কাগজ সঠিকভাবে যাচাই করে নিয়ে যেতে হবে।
দিন ও স্লট নির্বাচন করা হয়ে গেলে কৃষকের মোবাইলে একটি রসিদ পাঠানো হয়। ওই রসিদ প্রিন্ট বা মোবাইলে রেখে নির্দিষ্ট দিনে ধানসহ ক্রয় কেন্দ্রে যেতে হবে। এর সঙ্গে আধার-সংযুক্ত মোবাইল নম্বর অবশ্যই থাকতে হবে। আধিকারিকরা কথায়, শুধুমাত্র রেজিস্ট্রেশন করলেই হবে না, সব কাগজ সঠিকভাবে যাচাই করে নিয়ে যেতে হবে।
advertisement
4/6
ধান জমা দেওয়ার দিনে কৃষকের কাছে থাকতে হবে— ১) ফার্মার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (FRC), ২) ভোটার কার্ড, ৩) আধার কার্ড, ৪) জমির কাগজ (অনথিভুক্ত বর্গাদারদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়), ৫) ব্যাংকের পাসবই – এই পাঁচটি আসল কাগজ। কারণ ধান বিক্রির পর অর্থ সরাসরি কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়। তাই নথিগুলির কোনও ভুল থাকলে সমস্যা তৈরি পারে।
ধান জমা দেওয়ার দিনে কৃষকের কাছে থাকতে হবে— ১) ফার্মার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (FRC), ২) ভোটার কার্ড, ৩) আধার কার্ড, ৪) জমির কাগজ (অনথিভুক্ত বর্গাদারদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়), ৫) ব্যাংকের পাসবই – এই পাঁচটি আসল কাগজ। কারণ ধান বিক্রির পর অর্থ সরাসরি কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়। তাই নথিগুলির কোনও ভুল থাকলে সমস্যা তৈরি পারে।
advertisement
5/6
কৃষকদের সচেতনত করতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভগবানপুর ১ পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে এই বিষয়ে একটি শিবিরের আয়োজন করা হয়। কৃষকদের জানানো হয় ধান বিক্রির আগে ঠিক কোন কোন নথি সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে এবং কিভাবে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। শিবিরে উপস্থিত আধিকারিকরা কৃষকদের ধাপে ধাপে বুঝিয়ে দেরে রেজিস্ট্রেশনের প্রতিটি ধাপ কীভাবে সম্পন্ন করবেন এবং কয় কেন্দ্রে ধান বিক্রি করতে যাওয়ার সময় কী কী কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।
কৃষকদের সচেতনত করতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভগবানপুর ১ পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে এই বিষয়ে একটি শিবিরের আয়োজন করা হয়। কৃষকদের জানানো হয় ধান বিক্রির আগে ঠিক কোন কোন নথি সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে এবং কিভাবে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। শিবিরে উপস্থিত আধিকারিকরা কৃষকদের ধাপে ধাপে বুঝিয়ে দেরে রেজিস্ট্রেশনের প্রতিটি ধাপ কীভাবে সম্পন্ন করবেন এবং কয় কেন্দ্রে ধান বিক্রি করতে যাওয়ার সময় কী কী কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।
advertisement
6/6
ভগবানপুর ১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অরূপ সুন্দর পণ্ডা জানান, “কৃষকদের যাতে কোনও ধরণের সমস্যায় পড়তে না হয়, সেই কারণেই এই শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে। অনেকেই পদ্ধতি জানেন না, ফলে ভুল তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করেন। আমরা চাই, প্রত্যেক কৃষক যেন সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করে উপকৃত হন। কৃষকরা যাতে সঠিক কাগজপত্র নিয়ে এবং নির্ধারিত দিনে ধান বিক্রি করতে পারেন তার জন্যি এই শিবির।
ভগবানপুর ১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অরূপ সুন্দর পণ্ডা জানান, “কৃষকদের যাতে কোনও ধরণের সমস্যায় পড়তে না হয়, সেই কারণেই এই শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে। অনেকেই পদ্ধতি জানেন না, ফলে ভুল তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করেন। আমরা চাই, প্রত্যেক কৃষক যেন সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করে উপকৃত হন। কৃষকরা যাতে সঠিক কাগজপত্র নিয়ে এবং নির্ধারিত দিনে ধান বিক্রি করতে পারেন তার জন্যি এই শিবির।"
advertisement
advertisement
advertisement