আকাশে উড়ছে বলেই হয়ত এটি একটি অভিনব সাফল্য হিসেবে গণ্য করছেন নেটিজেনরা। গ্রামগঞ্জের প্রতিকূলতা এবং আর্থিক সংকটকে উপেক্ষা করে। একটি পাঁচ ফুট দৈর্ঘ্যের এবং এক কেজি ওজনের প্লেন বানিয়েছেন সুমন। সময় লেগেছে প্রায় দেড় বছর। স্থানীয়ভাবে উপলব্ধ সব সরঞ্জাম ব্যবহার করে তৈরি করেছেন এই প্লেন। প্লেনটি বানাতে তার খরচ হয়েছে প্রায় ১২০০০ টাকা। জানলে অবাক হবেন যে প্রথম দুইবার আসেনি সফলতা।
advertisement
তবে একটুও দমে না দিয়ে তৃতীয়বার পুনরায় চেষ্টা করে সকলকে তাক লাগিয়ে আকাশে উড়েছে থার্মোকলের প্লেন। ‘রাইট ব্রাদার্স’ তৈরি করেছিল এরোপ্লেন। আকাশে উড়েছিল এক বিরাট যানবাহন। তারপর থেকে মানব সভ্যতায় চলে আসে এক অভূতপূর্ব পরিবর্তন। দ্রুততার সঙ্গে বদলে যায় যোগাযোগ ব্যবস্থা। যে দূরত্ব স্থলপথের কিংবা জলপথে মাসের পর মাস লাগত, সেই দূরত্ব মাত্র কয়েক ঘন্টায় করে ফেলা সম্ভব আকাশপথে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
উড়ন্ত যানবাহন নিয়ে একটি যথেষ্ট ফ্যান্টাসি রয়েছে বিজ্ঞান প্রেমীদের মধ্যে। সুমন সর্দার নিজে একজন বিজ্ঞান প্রেমী। মাছ রাখার শোলাগুলিকে কেটে তিনি একটি রিমোট কন্ট্রোল প্লেন বানিয়েছেন, যা মনে করিয়ে দিচ্ছে রাইট ব্রাদার্সের সেই অদম্য প্রচেষ্টাকে।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





