যার ফলে খুশি সাধারণ মানুষজন। এই সমস্ত এলাকার ক্ষেত্রে বিপর্যয়ের সময় সাধারণ মানুষজনের একমাত্র ভরসা সাইক্লোন শেল্টার। পশ্চিমবঙ্গ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও নাগরিক প্রতিরক্ষা বিভাগ কর্তৃক এই শেল্টার তৈরি হবে। যা সাধারণ সময়ে কমিউনিটি হল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এখানে থাকবে সমস্ত অত্যাধুনিক পরিষেবা। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা সহ আরও অনেক কিছুই।
advertisement
শেল্টারে ত্রাণ, ওষুধ মজুত করে রাখা হবে। মজবুত কংক্রিট দিয়ে তৈরি এবং উঁচু প্ল্যাটফর্মে নির্মিত হবে শেল্টারটি, যা উচ্চ বাতাসের চাপ ও জলোচ্ছ্বাস সহ্য করতে পারবে। দুর্যোগের সময় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে এবং স্বাভাবিক সময়ে কমিউনিটি হল বা অন্যান্য সামাজিক কাজে ব্যবহার করার অনুমতি মিলেছে। শেল্টারে বিদ্যুৎ, পানীয় জল, শৌচাগার ও থাকার ব্যবস্থা থাকবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
যা দীর্ঘ সময়ের জন্য কার্যকরী হবে। প্রায় ৫০০০ ব্যক্তি একসঙ্গে অবস্থান করতে পারবেন। আপদকালীন পরিস্থিতিতে প্রায় কুড়ি হাজার মানুষ একসঙ্গে থাকতে পারবেন এমন ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ নিয়ে রায়দিঘির বিধায়ক ড: অলক জলদাতা জানিয়েছেন, রায়দিঘি এলাকাতে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়ে। অনেক সময় বিপর্যয় দেখা দিলে স্থানীয় মানুষজনকে স্কুলে সরাতে হত। এখন তারা এই শেল্টারে বিপদের দিনে থাকতে পারবেন।






