Khudiram Mela: মাত্র ২০০ টাকা ধার করে সূত্রপাত ক্ষুদিরাম মেলার, আজ বাজেট ১০ লক্ষ টাকা! বর্ণময় আয়োজনের সম্ভারের ঠিকানা জানুন

Last Updated:
Khudiram Mela: শুরু হল খাড় ক্ষুদিরাম মেলা, আট দিন ব্যাপী থাকছে জমজমাট আয়োজন।
1/6
মাত্র ২০০ টাকা জোগাড় করে গ্রামের তিন যুবক শুরু করেছিলেন মেলা। মেদিনীপুরের বীর সন্তানকে সম্মান জানাতে মেলার নাম রাখা হয় ‘ক্ষুদিরাম মেলা’। প্রায় দু’দশক আগে শুরু হওয়া এই মেলাই আজ জেলার অন্যতম পরিচিত মেলা হয়ে উঠেছে। এক সময় ছোট উদ্যোগ হলেও বর্তমানে লক্ষ লক্ষ টাকার বাজেটে বিশাল আয়োজন হয়। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
মাত্র ২০০ টাকা জোগাড় করে গ্রামের তিন যুবক শুরু করেছিলেন মেলা। মেদিনীপুরের বীর সন্তানকে সম্মান জানাতে মেলার নাম রাখা হয় ‘ক্ষুদিরাম মেলা’। প্রায় দু’দশক আগে শুরু হওয়া এই মেলাই আজ জেলার অন্যতম পরিচিত মেলা হয়ে উঠেছে। এক সময় ছোট উদ্যোগ হলেও বর্তমানে লক্ষ লক্ষ টাকার বাজেটে বিশাল আয়োজন হয়। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
advertisement
2/6
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুর ২ ব্লকের খাড় গ্রামে শুরু হয়েছে এই ক্ষুদিরাম মেলা। ২০০২ সালে এলাকার তিনজন যুবকের উদ্যোগে এই মেলার পথচলা শুরু হয়। সেই সময় তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন এলাকার এক প্রধান শিক্ষক। এবছর ২৪ বছরে পদার্পণ করল এই মেলা। ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট আট দিন ধরে থাকছে নানা চমকাল অনুষ্ঠান।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুর ২ ব্লকের খাড় গ্রামে শুরু হয়েছে এই ক্ষুদিরাম মেলা। ২০০২ সালে এলাকার তিনজন যুবকের উদ্যোগে এই মেলার পথচলা শুরু হয়। সেই সময় তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন এলাকার এক প্রধান শিক্ষক। এবছর ২৪ বছরে পদার্পণ করল এই মেলা। ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট আট দিন ধরে থাকছে নানা অনুষ্ঠান।
advertisement
3/6
শুরুর সময় মাত্র ২০০ টাকা চাঁদা তুলে এই মেলার সূচনা হলেও বর্তমানে মেলার চেহারা একেবারেই বদলে গিয়েছে। এখন মেলার বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা। মেলার জন্য তৈরি হয়েছে বড় মাঠ, আলোকসজ্জা ও মঞ্চ। প্রতিদিন সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে হাজির হচ্ছেন বিভিন্ন খ্যাতনামা শিল্পীরা।
শুরুর সময় মাত্র ২০০ টাকা চাঁদা তুলে এই মেলার সূচনা হলেও বর্তমানে মেলার চেহারা একেবারেই বদলে গিয়েছে। এখন মেলার বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা। মেলার জন্য তৈরি হয়েছে বড় মাঠ, আলোকসজ্জা ও মঞ্চ। প্রতিদিন সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে হাজির হচ্ছেন বিভিন্ন খ্যাতনামা শিল্পীরা।
advertisement
4/6
খাড় ক্ষুদিরাম মেলার সহ-সভাপতি অনীল দাস মহাপাত্র জানান, “মেদিনীপুরের বীর সন্তান ক্ষুদিরামের স্মৃতিকে ধরে রাখার লক্ষ্যেই এই মেলার ভাবনা। ২০০০ সালে পরিকল্পনা শুরু হয় এবং ২০০২ সালে প্রধান শিক্ষক কমল পণ্ডার সহযোগিতায় মেলা শুরু হয়। খাড় গ্রামের অরূপ গোস্বামী ও শেখ নাসির এরাই প্রথম এগিয়ে আসে আমার সঙ্গে। আজ নবীন প্রজন্মরাই প্রতিবছর ক্ষুদিরামের স্মৃতিতে এই মেলার আয়োজন করে।”
খাড় ক্ষুদিরাম মেলার সহ-সভাপতি অনীল দাস মহাপাত্র জানান, “মেদিনীপুরের বীর সন্তান ক্ষুদিরামের স্মৃতিকে ধরে রাখার লক্ষ্যেই এই মেলার ভাবনা। ২০০০ সালে পরিকল্পনা শুরু হয় এবং ২০০২ সালে প্রধান শিক্ষক কমল পণ্ডার সহযোগিতায় মেলা শুরু হয়। খাড় গ্রামের অরূপ গোস্বামী ও শেখ নাসির এরাই প্রথম এগিয়ে আসে আমার সঙ্গে। আজ নবীন প্রজন্মরাই প্রতিবছর ক্ষুদিরামের স্মৃতিতে এই মেলার আয়োজন করে।”
advertisement
5/6
সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে মেলার উদ্বোধন হয়। খাড় ক্ষুদিরাম ক্রীড়াঙ্গনে শুরু হয়েছে এই মেলা। এটি বর্তমানে জেলার অন্যতম বড় মেলা হিসেবে পরিচিত। শীতের মরসুমে গরম গরম জিলিপি, ফুচকা, চটপটি থেকে শুরু করে রকম জিভে জল আনা সব খাবারের দোকান। পাশাপাশি খেলনা, পোশাক ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকানেও উপচে পড়ছে ভিড়।
সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে মেলার উদ্বোধন হয়। খাড় ক্ষুদিরাম ক্রীড়াঙ্গনে শুরু হয়েছে এই মেলা। এটি বর্তমানে জেলার অন্যতম বড় মেলা হিসেবে পরিচিত। শীতের মরসুমে গরম গরম জিলিপি, ফুচকা, চটপটি থেকে শুরু করে রকম জিভে জল আনা সব খাবারের দোকান। পাশাপাশি খেলনা, পোশাক ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকানেও উপচে পড়ছে ভিড়।
advertisement
6/6
গ্রামের মহিলারা তাঁদের হাতের তৈরি নানা মনিহারি ও হস্তশিল্পের সামগ্রী নিয়ে মেলায় বসেছেন। এতে তাঁদের বাড়তি রোজগারের সুযোগও তৈরি হয়েছে। শুধুমাত্র পূর্ব মেদিনীপুর নয়, পার্শ্ববর্তী পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা থেকেও বহু দর্শনার্থী এই মেলায় আসছেন। পরিবার পরিজন নিয়ে মেলায় ঘুরতে এসে অনেকেই সন্ধ্যার পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করছেন। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
গ্রামের মহিলারা তাঁদের হাতের তৈরি নানা মনিহারি ও হস্তশিল্পের সামগ্রী নিয়ে মেলায় বসেছেন। এতে তাঁদের বাড়তি রোজগারের সুযোগও তৈরি হয়েছে। শুধুমাত্র পূর্ব মেদিনীপুর নয়, পার্শ্ববর্তী পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা থেকেও বহু দর্শনার্থী এই মেলায় আসছেন। পরিবার পরিজন নিয়ে মেলায় ঘুরতে এসে অনেকেই সন্ধ্যার পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করছেন। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement