তবে বছরের কয়েকটি নির্দিষ্ট দিনে বৈষ্ণব ধর্মাবলম্বী মানুষজন এখানে একত্রিত হন। সেইদিন এখানে হাজার হাজার ভক্ত ভিড় জমান।চৈতন্য মহাপ্রভু ঠিক কবে এসেছিলেন ছত্রভোগে। মন্দিরের গায়ে খোদিত পাথরের শিলালিপি দেখে জানা যায় যে, তিনি এসেছিলেন ১৫১১ খ্রীষ্টাব্দে।
পরে এই ফুটপ্রিন্টটি পাকাপাকিভাবে স্থাপন করা হয় ১৯৩৩ খ্রীষ্টাব্দে। সরস্বতী গোস্বামী মহারাজ এই ফুটপ্রিন্টটি স্থাপন করেন।
advertisement
জানা যায় যে চৈতন্য মহাপ্রভু নীলাচলে যাওয়ার সময় তিনি তাঁর চার ভক্তের সঙ্গে আদিগঙ্গার পাড় ধরে একসময় উপস্থিত হয়েছিলেন এই ছত্রভোগে।
ছত্রভোগে আসার পর তিনি সেখানে রাত্রিযাপন করেন। এবং সেখানে লীলা কীর্তন করেন এবং তিনি তার পদচিহ্ন রেখে যান এই ছত্রভোগে। যেটি আজও সযত্নে রক্ষিত আছে সেখানে।
আরও পড়ুন: Murshidabad Picnic: পিকনিকের নতুন ঠিকানা হীরাঝিল প্রাসাদ! ঘুরে আসুন নতুন বছরে
বর্তমানে আদিগঙ্গার ধারা প্রায় বিলীন হয়ে গিয়েছে। তবে রয়ে গিয়েছে চৈতন্য মহাপ্রভুর আগমনের চিহ্ন। এই স্থানটির ঐতিহাসিক গুরত্ব বিবেচনা করে এই স্থানটির সংরক্ষণের দাবি তুলেছেন মন্দিরের সেবায়েতরা।
নবাব মল্লিক