এরপর সাগর বিডিও অফিসে অতিরিক্ত জেলাশাসক (ভূমি অধিগ্রহণ) হরসিমরন সিং এর নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সাগরের বিডিও কানাইয়া কুমার রায়। দুই বৈঠকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
advertisement
১) দুর্ঘটনা মোকাবিলা ও নজরদারিতে সাগরদ্বীপের সব পরিবহনে এবার লাগানো হবে জিপিএস।
এই পদ্ধতিতে কেন্দ্রীয় কন্ট্রোল রুম থেকে সমস্ত ভেসেল ও বাসে নজরদারি চালানো যাবে।
২) কুয়াশার জন্য অতিরিক্ত লাইটের ব্যবস্থা করা হবে।
৩) ইতিমধ্যে সমুদ্রতটে পাড় বাঁধানোর কাজ শুরু হয়েছে, মন্দিরে রাস্তার দুধারে থাকা খারাপ ত্রিফলা বাতি সারানো হচ্ছে।
৪) তৈরি হচ্ছে ওয়াচ টাওয়ার।
৫) মন্দির চত্বরে তৈরি হচ্ছে পাকা নিকাশী নালা।
৬) চলছে ড্রেজিং এর কাজ।
আরও পড়ুন: মিথ্যা বললে শরীরের কোন ‘অঙ্গ’ গরম হয়…? আপনি জানেন? ‘এইভাবে’ ধরে ফেলুন মিথ্যাবাদী!
স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, এবার মেলার পাঁচটি অস্থায়ী হাসপাতালের জন্য ১০৫টি শয্যা থাকবে। পৈলান থেকে মেলা পর্যন্ত ২৮টি ফার্স্ট এইড বুথ থাকবে। ন’টি বাফার জোনে ডাক্তার নার্স-সহ ৭০০ জন স্বাস্থ্য দফতরের কর্মী থাকবেন। স্থায়ী হাসপাতাল গুলিতে ২২০ টি শয্যা প্রস্তুত করা হবে।
এ নিয়ে জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা জানান, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসডিও বিডিও ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে নিয়মিত সাগর মেলা নিয়ে বৈঠক করা হচ্ছে। এবছর মেলায় পূণ্যার্থীদের সুবিধার্থে সবরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আশা করা যায় এবছর মেলা অন্যান্য বছরগুলির থেকে আরও সুন্দর হয়ে উঠবে।
নবাব মল্লিক