স্থানীয়রা একাধিকবার হাসপাতালের পরিকাঠামোগত উন্নয়নের দাবি তুললেও কোনো কাজ হয়নি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা বাবলু মিস্ত্রি। তিনি জানিয়েছেন, হাসপাতালটি নামেই চলে। পরিষেবা পাওয়া যায় না। বড় কোনো অসুবিধা হলে বাইরে যেতে হয়। আগে এখানে বিদ্যুৎ ছিল না। তবে এখন বিদ্যুৎ পরিষেবা মিলছে। তবে হাসপাতাল চত্বরটি এখনও আগাছায় মোড়া। হাসপাতালের গায়ে বড় বড় গাছ জন্মেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: একে কাঁচাকলা, তার আবার তরকারি! উপকারী সবজিটি এই উপায়ে খেলে বিরাট লাভ, জানুন
আরও পড়ুন: অ্যাডমিট হারানো থেকে পরীক্ষার সার্টিফিকেট, উচ্চ মাধ্যমিকের সব কাজ এবার অনলাইনে! বিশদে জেনে নিন
এই হাসপাতালের উপর প্রায় ১০ থেকে ১২ টি গ্রামের বাসিন্দারা নির্ভর করেন। একথা জানিয়েছেন, স্থানীয় এক গৃহবধূ সুদক্ষিণা হালদার। তিনি আরও জানিয়েছেন, হাসপাতাল থেকে জ্বর, সর্দি, কাশির মত সাধারণ রোগের ওষুধ পাওয়া যায়। এই অবস্থার পরিবর্তন হলে খুব ভাল হয় জানিয়েছেন সকলেই। এখন দেখার কবে এই অবস্থার পরিবর্তন হয়।
নবাব মল্লিক