আটক মৎস্যজীবীদের শুক্রবার বাগেরহাট আদালতে পাঠানো হবে বলে জানা গিয়েছে। এই ট্রলারটি গভীর সমুদ্রে আন্তর্জাতিক জলসীমায় ছিল। সেখানে গিয়ে তাদেরকে ধরা হয়েছে বলে অভিযোগ। এর আগেও একাধিকবার এই অভিযোগ করেছেন ভারতীয় মৎস্যজীবীরা। এর আগে ১৭ অক্টোবর একটি ভারতীয় ট্রলারকে আটক করেছিল তারা। তার আগে জুলাই মাসে ২টি, অগাস্ট মাসেও একটি ট্রলারকে আটক করা হয়।
advertisement
ওই ট্রলারটিতে প্রায় দেড় মেট্রিক টন (১৫০০ কেজি) টুনা ফিস ছিল। সেগুলি সবই বাংলাদেশে নিয়ে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। এদিকে বাংলাদেশের দাবি ট্রলারটি ফেয়ারওয়ে বয়া সংলগ্ন গভীর সাগরে ছিল। টহলরত বাংলাদেশ নৌবাহিনীর আধিকারিকরা তাদের ধাওয়া করে ধরে। যদিও এই দাবি মানতে নারাজ ভারতীয় মৎস্যজীবীরা। আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে তাদের ধরা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলছেন তাঁরা।
এবছর এই ঘটনা বেড়েছে। ফলে মৎস্যজীবীদের আরও সতর্ক থাকার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করছে মৎস্যজীবী সংগঠনগুলি। এই ঘটনার প্রতিকারের দাবি তুলেছেন তাঁরা। আগে আটকে পড়া মৎস্যজীবীদের ফিরিয়ে আনার দাবিও তোলা হয়েছে। বাংলাদেশের নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশ সকলেই একসঙ্গে এই কাজ করছে। জোর করে ট্রলার আটক, মৎস্যজীবীদের হয়রানির মত কাজ করছে তারা। বাংলাদেশের দাবি তাদের জলসীমায় প্রবেশের জন্য এই কাজ করছে তারা। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।






