ঘটনার সূত্রপাত মাস চারেক আগে, সে সময় রায়দিঘির রাস্তার পাশ থেকে উদ্ধার হয় এক শিশুকন্যা। সেই শিশুকন্যাকে রায়দিঘি গ্রামীণ হাসপাতালে পাঠায় স্থানীয়রা, সেখান থেকে চিকিৎসার জন্য তাকে পাঠানো হয় ডায়মন্ডহারবারে।
কিন্তু দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও সেই শিশুকন্যাকে নিয়ে যেতে কেউই সেখানে উপস্থিত হননি। অন্যদিকে এক মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলার শিশুকন্যাকেও ভর্তি করা হয়েছিল ডায়মন্ডহারবার গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে।
advertisement
আরও পড়ুন : এই মুহূর্তে দিঘায় আছেন বা সপ্তাহান্তে মন্দারমণি যাচ্ছেন? জেনে নিন বিপর্যয় মোকাবিলার এই মহড়া নিয়ে
সেখানেই তাদের চিকিৎসা চলছিল। দুই ফুটফুটে শিশুকন্যাকে পরিচর্যা করতেন হাসপাতালের কর্মীরা। সেখানেই বড় হয়ে উঠছিল তারা। এখন তাদের বয়স যথাক্রমে ৪ ও ৫ মাস। দীর্ঘদিন হয়ে গেলেও কেউই এই শিশুকন্যাদের দাবিদার ছিল না।
আরও পড়ুন : পাচারের আগেই উদ্ধার প্রচুর টিয়া, বন দফতরের অভিযানে গ্রেফতার ১
ফলে তাদের পরিচর্যার জন্য আরও বড় পরিকাঠামোর দরকার হয়ে পড়ে। এই ঘটনার কথা জানার পর চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটি বিষয়টি পুলিশকে জানায়। এর পর তাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে দিগম্বরপুরের হোমে। সেখানেই আপাতত তারা বড় হবে।