পরে জাহাঙ্গীরের পরিবারের লোকজন নন্দনঘাট থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন। কিন্তু পুলিশও তার কোনো খোঁজ পায়নি। ফলে একসময় হাল ছেড়ে দেয় জাহাঙ্গীরের পরিবারের লোকজন। এরপর জাহাঙ্গীরকে ফ্রেজারগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডের কাছে উদ্দেশ্যহীন ভাবে ঘোরাঘুরি করতে দেখে স্থানীয় অভি দাস নামের এক যুবক।এরপর তিনি থানায় খবর দিলে, পুলিশ এসে ওই ব্যক্তির নাম ঠিকানা জিজ্ঞাসা করে। আশ্চর্যজনকভাবে সমস্ত প্রশ্নের ঠিক উত্তর দেয় জাহাঙ্গীর। ফলে সুবিধা হয় পুলিশের।
advertisement
আরও পড়ুন-নৃশংস! সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যা করল দাদা, মুর্শিদাবাদের ঘটনা জানলে হাড় হিম হয়ে যাবে
আরও পড়ুন-মাঝরাতে হাওড়া-পুরী ট্রেনে মারাত্মক ঘটনা! প্রাণে বাঁচলেন বহু যাত্রী, সকালে ফের রওনা
জাহাঙ্গীরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ঠিকানা খোঁজার চেষ্টা করে পুলিশ। পরে নন্দনপুর থানার নিখোঁজ ডায়েরির সঙ্গে তথ্য মিলে যায়। এরপর খবর দেওয়া হয় জাহাঙ্গীরের পরিবারের লোকজনকে। জাহাঙ্গীরের কোনও কারণে মানসিক ভারসাম্য ফিরে এসেছে বলে মনে করা হচ্ছে। খবর পাওয়ার পর জাহাঙ্গীরের পরিবারের লোকজন ফ্রেজারগঞ্জের দিকে রওয়ানা দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
নবাব মল্লিক