উল্লেখ্য, রাজ্য জুড়ে যখন বেআইনি বাজি কারবারিদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ, তখন ডায়মন্ডহারবারে দেখা গেল উল্টো ছবি। সেখানে অনুমতি নেওয়া বাজি প্রস্তুতকারকরা নিজেদের বাজির মশলা তুলে দিয়েছেন পুলিশের হাতে।
পুলিশ সেই বাজির মশলা নষ্ট করেছে। কিছু মশলা বাজি প্রস্তুতকারকরা আবার নিজেরাই তা নষ্ট করেছেন। তাঁরা আর বাজি ব্যবসায় অংশ নিতে চান না বলে খবর। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় যে বাজি বিস্ফোরণের খবর, আসছে তাতে তাঁরা ভীত।
advertisement
আরও পড়ুন: ঝড়বৃষ্টিতে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে পুকুরে! মর্মান্তিক পরিণতি স্থানীয় বাসিন্দার
আরও পড়ুন: জামাইষষ্ঠীর মাংস-পোলাও হজম হল না…! শ্বশুরবাড়ি থেকে বাড়ি ফিরেই এ কী দেখলেন জামাই? চক্ষুচড়কগাছ!
সম্প্রতি ডায়মন্ডহারবারের মহাকুমা পুলিশ আরক্ষা আধিকারিক বাজি ব্যবসায়ী এবং বাজি প্রস্তুতকারদের পেশা বদলের অনুরোধ করেছিলেন। তার আবেদনেই সাড়া দিয়ে বাজি কারবারিরা পুলিশের উপস্থিতিতে এই কাজ করেছেন।
এ নিয়ে ডায়মন্ডহারবারের মহাকুমা পুলিশ আরক্ষা আধিকারিক মিতুন দে জানিয়েছেন, ডায়মন্ডহারবারে বহুল পরিমাণে বাজি প্রস্তুত না হলেও পুজো উপলক্ষ্যে কিছু বাজি প্রস্তুত হয়। তাঁরা বিভিন্ন ঘটনা দেখে নিজেরা এই পেশায় চাইছেন না। ফলে তাঁরা অন্য পেশায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
নবাব মল্লিক





