কিন্তু বর্তমানে এই ভাঙন সমস্যা আগের থেকে আরও তীব্র হয়েছে। পরিস্থিতি এতটাই সঙ্গীন হয়ে উঠেছে যে বর্তমানে মন্দিরের ঠিক সামনে কিছুটা দূরে ভাঙন রোধ করার জন্য বড় লম্বা গাছ দিয়ে পাইলিং করতে হয়েছে। চতুর্দিকে ছড়িয়ে রয়েছে ইট, কংক্রিটের স্লাবের ভাঙা অংশ। সমুদ্রতট বরাবর ১ কিলোমিটার অংশের নারকেল গাছ তলিয়ে গিয়েছে সাগরে। বর্তমানে যে হারে মন্দিরের সামনে ভাঙন দেখা দিয়েছে, এই ভাঙন রোধ না করা গেলে কপিলমুনি আশ্রম সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নিষিদ্ধ শব্দবাজির বিরুদ্ধে সুন্দরবন পুলিশ জেলা জুড়ে অভিযান
মন্দিরের সামনে সমুদ্র এতটাই এগিয়ে এসেছে, যে মাঝেমধ্যে কোটালের জল চলে আসছে কপিলমুনি আশ্রমের সামনে। ফলে অসুবিধা হচ্ছে তীর্থযাত্রী থেকে শুরু করে স্থানীয়দের। এই ভাঙন নিয়ে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা জানিয়েছেন ভাঙন রুখতে পরিকল্পনা প্রস্তুত। প্রয়োজনীয় অর্থের কিছুটা ঘাটতি রয়েছে। আপাতত কপিলমুনি আশ্রমের সামনে ২ নং থেকে ৪ নং রাস্তা পর্যন্ত কাজ শুরু হয়েছে। চিন্তাভাবনা চলছে এই স্থানে টেট্রাপড ফেলে কিভাবে এই ভাঙন রোধ করা যায়।
Nawab Mallick