ফুলকপি, বাঁধাকপি থেকে শুরু করে সিম, লাউ, মিস্টিকুমড়া, বরবটি, পেঁয়াজকলি আরও কত কি। বাজার ছেয়ে যায় টাটকা সবজিতে। দামও থাকে সাধ্যের মধ্যে। ফলে মন ভরে বাজার করেন ক্রেতারা। অন্যদিকে সকাল সকাল চাষীরাও সবজি নিয়ে বাজারে ঢুকতেই হুড়োহুড়ি পরে যায়।
কিন্তু এবারে চিত্রটা একেবারেই আলাদা। শুরু থেকেই এবছরে অনূকুল পরিবেশ দেখে আশায় বুক বাঁধছিলেন চাষীরা। ফলনও রেকর্ড ছাপিয়ে যায়। আর বাঁধ সাধে সেখানেই। বাজারে চাহিদার তুলনায় ফলনের পরিমান বেড়ে যাওয়ায় দাম পরে যায়। ফলে মাথায় হাত চাষীদের। লভ্যাংশ তো দুরস্ত, সবজি ফলাতে যে পরিমান খরচ হয়েছে সেই খরচই উঠবে কিনা তা নিয়ে সন্দীহান সবজি চাষীরা। এবছরে কৃষি দফতর থেকে চাষীদের বিভিন্নভাবে পরমর্শ প্রদান করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: Business News: বীজ, সার মিলছে না? পাচ্ছেন না বিমার সুবিধা? ঘরে বসেই অভিযোগ জানাতে পারবেন কৃষকরা!
যার জেরে মাত্রাতিরিক্ত ফলন হয়েছে। ফলন বেশী হওয়ায় পাইকারি দাম কমেছে।তবে অন্যদিকে চাষীদের থেকে ফোড়ে ও আড়ৎদারদের হাতবদল হয়ে সবজি আসছে বাজারে। ফলে চাষীরা দাম না পেলেও বাজারে খুচরো বিক্রেতাদের আয় স্বাভাবিক রয়েছে। তাই কৃষকরা যদি সরাসরি খুচরো বাজারে সবজি নিয়ে বসেন তবে সেক্ষেত্রে কিছুটা লাভবান হবে।
সুমন সাহা