১৯৯৯ সাল থেকে এই ব্লকের তৃণমূলের সংগঠন বিস্তারে বড় ভূমিকা ছিল তাঁর। একদা তিনি দলের মৌসুনি অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতিও ছিলেন। গত ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থী হয়ে বিপুল ভোটে জয়ী হন তিনি।
আরও পড়ুনঃ করমণ্ডল এক্সপ্রেসে দুর্ঘটনার ৩০ দিন পার, ঘরে ফিরল নিখোঁজ ২ যাত্রীর নিথর দেহ
advertisement
তাঁকে শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ করা হয়। তারপর থেকেই দলের একাধিক দুর্নীতি এবং কাটমানির প্রশ্নে তিনি সরব হয়েছিলেন। এরপর দলবিরোধী কাজের জন্য তাঁকে সতর্ক করা হয়। এ বার তিনি নির্বাচনের আগে থেকেই তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। তাঁকে সমর্থন জানিয়েছে বিজেপি। এ বার শুভেন্দু বিকাশ নামখানার মৌসুনি গ্রাম পঞ্চায়েতের ২৫৯ নম্বর বুথ থেকে লড়াই করছেন। প্রচারে বেরিয়ে পুরনো দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও কাটমানির অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন শুভেন্দু বিকাশ। এ নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় পোস্টারিং করেছেন তিনি।
যদিও এ নিয়ে নামখানা ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি ধীরেন দাস পাল্টা শুভেন্দু বিকাশকে আক্রমণ করেছেন। তিনি বলেন, উনি গত পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকে বিজেপির সঙ্গে থাকছেন। দলের মধ্যে কোনও ভুল ত্রুটি দেখলে নির্দিষ্ট ফোরামে উনি জানাতে পারতেন৷ এখন নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করতে তিনি এই কাজ করেছেন।
নবাব মল্লিক