এই চারতলা ভবন নির্মাণের জন্য তিন কাঠা জমিও চিহ্নিত হয়েছে। জেলা পরিষদের উপাধ্যক্ষ জয়ন্ত ভদ্র ইঞ্জিনিয়রদের নিয়ে জায়গাটি পরিদর্শন করেন। কাজ তাড়াতাড়ি শুরু করার ব্যাপারে তিনি নির্দেশ দেন। হাজির ছিলেন হাসপাতালের ফ্যাকাল্টি ম্যানেজার শ্যামল চক্রবর্তী, বারুইপুর শহর তৃণমূলের সভাপতি তথা কাউন্সিলর সুভাষ রায়চৌধুরী সহ অন্যান্যরা। জয়ন্ত ভদ্র বলেন, রোগীদের জন্য বেডের দরকার ছিল। তাই বিধায়ক তথা বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় আমাকে বিষয়টি দেখার জন্য বলেছিলেন। জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা শেখ এই কাজে সহযোগিতা করেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ফেলে দেওয়া টাইলস, বাঁশ, পাইপ, সসের বোতল দিয়ে তৈরি হয়েছে বাদ্যযন্ত্র! অবাক কীর্তি হুগলির সোমনাথের
প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই কাজ শুরু হবে। এক একটি ফ্লোরে ২০ টি করে চারতলা ভবনে মোট ৮০ টি বেড থাকবে। দু’মাসের মধ্যেই নির্মাণের অনেক কাজ এগিয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। বারুইপুর মহকুমা হাসপাতাল ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল মিলিয়ে বেড সংখ্যা এই মুহূর্তে ৩৬৮টি। মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আসেন সুন্দরবনের কুলতলি, মৈপীঠ থেকে শুরু করে বিষ্ণুপুর, জয়নগর, মগরাহাট, ভাঙড়ের মানুষ। এই চারতলা ভবন নির্মিত হলে উপকৃত হবেন রোগীরা। বৃহস্পতিবারই বারুইপুরের প্রাক্তন বিধায়ক অরুপ ভদ্রের ১৩ তম প্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে হাসপাতালের রোগীদের মধ্যে ফল বিতরণ করা হয়। পরে ২ নম্বর ওয়ার্ডে অরুপ ভদ্র স্মৃতিরক্ষা কমিটির পরিচালনায় প্রাক্তন বিধায়কের মূর্তিতে মাল্যদান ও দুঃস্থদের শীতবস্ত্র দান করা হয়।
সুমন সাহা





