যদিও এর আগে থেকেই ফলতার এই প্রাথমিক বিদ্যালয় তার অন্যন্য বৈশিষ্ট্যে নজর কেড়েছিল সকলের। স্কুলকে শিশুবান্ধব করতে স্কুলের দেওয়ালগুলিতে বিভিন্ন কার্টুনের ছবি চিত্রিত হয়েছে। সেই সমস্ত কার্টুনগুলি একাধিক তথ্য তুলে ধরছে সেখানে। যা দেখে স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা আনন্দের সঙ্গে পড়ালেখা করছে সেখানে। স্কুলের এই অভিনব উদ্যোগ প্রশংসিত হয়েছে সর্বস্তরে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ঘরে ফেরা! দুর্গাপুজোর শেষে বাড়ির পথে ঢাকিরা
২০১০ সালে এই স্কুলে প্রধান শিক্ষক পদে যোগদান করেন তিলক নস্কর। এরপর স্কুলটিকে তিনি অভিনব উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন। ২০১২ সালে প্রথম বিদ্যালয় নির্মল বিদ্যালয় পুরষ্কার, ২০১৩ শিশু মিত্র পুরষ্কার, ২০১৫ সালে জেলার সেরা বিদ্যালয় সহ একাধিক পুরষ্কারে ভূষিত হয় স্কুল। স্কুলের এই সাফল্যের পিছনে স্কুলের সমস্ত শিক্ষক, শিক্ষিকা, শিক্ষাকর্মী সহ সকলের অবদান রয়েছে বলে মনে করেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক তিলক নস্কর।
আরও পড়ুনঃ খড়িমাটির আলপনা এখন অতীত! বাজারে বাড়ছে প্লাস্টিকের স্টিকার আলপনার কদর
তিনি জানিয়েছেন এই স্কুলে তিনি যখন প্রথম আসেন তখন ১৫০ এর কাছাকাছি ছাত্রছাত্রী ছিল। তবে বর্তমানে স্কুলের এই সাফল্যে তা ৪৫০ ছাড়িয়েছে। স্কুলের উন্নতির পিছনে তিনি এবং তাঁর সহকর্মীরা দিনরাত কাজ করে যান সেখানে। স্কুলকে শিশুবান্ধব হিসাবে গড়ে তুলতে যা যা করার দরকার তা তাঁরা ভবিষ্যতেও করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। স্কুলের এই অভিনব উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলেই।
Nawab Mallick