এরপরই হাসপতালের রান্না ঘরে পৌঁছে যান পুরসভার চেয়ারম্যান। রান্না পরখ করে তিনি প্রশ্ন তোলেন, বাঁধাকপির তরকারিতে ছোলা দেওয়া হয়নি কেন? তাঁর নির্দেশ, ডাল ঘন নয়, ভাল করতে হবে। এই বলে হাসপাতালের রান্নার দায়িত্বে থাকা ম্যানেজারকে তলব করেন চেয়ারম্যান।
আরও পড়ুন: বন্দুকের পর বোমা, নানুর থেকে অস্ত্র উদ্ধার চলছেই
advertisement
আরও পড়ুন: গ্রাম বাংলার প্রতিভা তুলে আনতে ফুটবল ট্রায়াল মহিষাদলে
ভাত, ডাল, বাঁধাকপির তরকারি, মাংস রান্না দেখে লক্ষ্য করেন বাঁধাকপির জন্য ছোলা বরাদ্দ থাকলেও তা দেওয়া হয়নি। ডালও ভাল হয়নি। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে চেয়ারম্যান রান্নার দায়িত্বে থাকা ম্যানেজারকে পুরসভায় দেখা করতে বলেন।
চেয়ারম্যানের বারুইপুর সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে সারপ্রাইজ ভিজিট করেন। ছিলেন ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অর্চনা মল্লিকও। পাশাপাশি গোলপুকুরের মোড় থেকে হাসপাতালের গেটে যাতে কোনও ভাবে অটো, টোটো না দাঁড়ায়, তার জন্য বারুইপুর পুলিশ জেলার ডিএসপি ট্র্যাফিকের কাছে আবেদন করেন।
সুমন সাহা