আরও পড়ুনঃ প্রতিবেশী রংমিস্ত্রি 'কাকু'র লালসার শিকার নাবালিকা, কেন মা-কে জানায়নি? কারণ শুনলে চমকে যাবেন
অন্য দিকে কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতেলের ১০টি শিশুর লালারসের নমুনা নাইসেডে পাঠানো হয়েছিল। ওই নমুনাগুলোর মধ্যে থেকে ছ’জনের দেহে অ্যাডিনো ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। যদিও সেই বিষয়ে এখনই স্বাস্থ্য দফতরের তরফে কোনও তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে, মেডিক্যাল কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ছয় শিশুর দেহে অ্যাডিনো ভাইরাসের জীবাণু পাওয়া গেলেও তাঁরা সুস্থ রয়েছে। খুব শীঘ্রই তাদের হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জল সমস্যা মেটাতে সৌর বিদ্যুৎ চালিত জল প্রকল্পের শুরু মাটিগাড়ায়
বৈঠক শেষে তিনি জানান,গত কয়েক দিনে ১২জন শর্দি, কাশি ও জ্বর নিয়ে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তবে তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগই সুস্থ হয়ে গিয়েছে। তবে উত্তরবঙ্গে এখনো সেরকম কোন উপসর্গ নিয়ে কোনও রোগী ভর্তি হয়নি। তিনি বলেন, “এবার থেকে অ্যাডিনো ভাইরাসের পরীক্ষা করতে লালারস উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালেই নেওয়া হবে। এরপরেও যদি চিকিৎসকেরা মনে করেন তাহলে নমুনা স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিনেও পাঠানো হবে।”
অনির্বাণ রায়