বাংলায় পুজো এসেছিল বনেদি বাড়ির পুজো থেকেই। তাই এ বছর বাংলাদেশের রাজরাজেশ্বরীর রানীর বেশে এবার দুর্গা মাকে দেখা যাবে বাগডোগরায় বলে জানান পুজো কমিটির যুগ্ম সম্পাদক সুদীপ্ত ঘোষ। এ বছর লোয়ার বাগডোগরা দুর্গা পুজো কমিটির ৬৬তম বর্ষের পুজা৷ বিগত দুই বছর করোনা অতিমারীর করনে খুব ছোট করে করতে হয়েছিল পুজো তাই এবছর তারা ধুমধাম করেই পুজো করছেন এবং দুই বছর যেহেতু মানুষ বেড়তে পারেনি বাড়ি থেকে তাই এবার তাদের পুজোর বাজেট বাড়িয়ে দিয়ে পুজোর আকর্ষণবাড়িয়ে দিয়েছেন৷
advertisement
আরও পড়ুন: 'বিরোধীরা যাই বলুক, বুনিয়াদি শিক্ষায় সেরা বাংলাই', মমতার মুখে সাফল্যের হিসেব
এছাড়াও পুজোর পাশাপাশি থাকছে তাদের সমাজ সেবা মূলক কাজ৷ পুজোর চারটে দিন তারা দুঃস্থদের খাবার খাওয়ানো থেকে শুরু করে বস্ত্র দান এবং ছাড়াও আরো নানান কর্মসূচি গ্রহণ করবে বলে জানান ক্লাব কর্তৃপক্ষ। করোনার কারণে দুই বছর ব্যবসায় অনেক ক্ষতি হয়েছে ৷ মানুষের অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিয়েছে তাই চাঁদা না তুলে তাদের কমিটির সদস্যরা মিলেই বেশি করে টাকা দিয়ে পুজো করছেন৷
আরও পড়ুন: ট্রাফিকে জেরবার রাস্তায় ৩ কিমি দৌড়ে হাসপাতালে গেলেন ডাক্তার! কেন? আসল ঘটনা শুনলে চমকাবেন
এবছর তাদের পুজোর থিম বাংলাদেশের রাজরাজেশ্বরী।যেখানে দেবী দুর্গা থাকবেন রাজরাণী বেশে এবং অসুর তার সমস্ত অস্ত্র দেবী দুর্গার কাছে দিয়ে আত্মসমর্পণকরছে৷ এছাড়াও তাদের এবছরে আলোক সজ্জায় থাকথে থিম ডেস্টিনেশন বাংলা৷ এছাড়াও থাকছে তাদের পুজোয় মহিলা ঢাকির দল৷ সব মিলিয়ে এবার শহরবাসীর মন জয় করে নিতে পারবে বলে আশাবাদী তারা বলে জানান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক সুদীপ্ত ঘোষ।
অনির্বাণ রায়